জুয়া খেলার নেশা ছিল চিকিৎসক সুব্রত নাগের গাড়ির চালক তপন দাসের। জুয়ায় হারলেই চিকিৎসক ও তাঁর স্ত্রীর ওপর হামলা চালাত সে। দুর্গাপুজোর সময়ও জুয়ায় হেরে চিকিৎসকের বাড়িতে হামলা চালায় তপন দাস, দাবি চিকিৎসকের। এতকিছুর পরও কেন চালককে চাকরি থেকে তাড়িয়ে দিলেন না চিকিৎসক। উঠছে প্রশ্ন।
২০ বছরের চাকরিতে একাধিক বার চিকিৎসকের বাড়িতে হামলা
advertisement
এতবার বার হামলার পরেও ক্ষমা চেয়েই চাকরিতে বহাল তপন
কেন তপনকে ফের সুযোগ দেওয়া হল ?
শুধুই কি জুয়ার টাকা না দেওয়াতে খুন ?
নাকি খুনের পিছনে রয়েছে অন্য কোনও কারণ ?
দুর্গাপুজোর পর বাড়ির কাছেই বর্ধমান থানায় এফআইআর দায়ের করেন চিকিৎসক সুব্রত নাগ। তাতে অবশ্য বিশেষ সুরাহা হয়নি। চিকিৎসক ও তাঁর স্ত্রীর কাছে ক্ষমা চেয়ে ফের কাজে যোগ দেন চালক তপন দাস।
খুন করার পরও ভাবলেশহীন চালক তপন দাস। জেল থেকে বেরিয়ে চিকিৎসকেও মারার হুমকি দিয়েছে সে। ঘটনার পর থেকেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন চিকিৎসক সুব্রত নাগ। সবদিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে জেলা পুলিশ। পরীক্ষা করা হচ্ছে চিকিৎসকের স্ত্রীর মোবাইল ফোন।