TRENDING:

Brinda Karat at Sandeshkhali: শুভেন্দুর পর সন্দেশখালি পৌঁছলেন বৃন্দা, পথ আটকেও অনুমতি দিল প্রশাসন

Last Updated:

সোমবার রাতে সিপিএমের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দলের পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দা কলকাতায় আসছেন। মঙ্গলবার সকালে তিনি শহরে পৌঁছন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
সন্দেশখালি: সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে সুন্দরবন এলাকার এই অঞ্চলের নাম। প্রায় প্রতিদিনই সেখানে যাচ্ছেন রাজনৈতিক ব্যক্তিরা। কিন্তু ১৪৪ ধারা জারি থাকায় বেশ কিছুটা আগেই থেমে যেতে হচ্ছে তাঁদের। মঙ্গলবার আদালতের নির্দেশ নিয়ে সন্দেশখালি গিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই দিনই সেখানে পৌঁছে গিয়েছিলেন সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য বৃন্দা কারাট। প্রথমে তাঁকেও আটকে দেওয়া হয়েছিল ধামাখালি বাসস্ট্যান্ডে। পরবর্তী সময়ে তাঁকে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
সন্দেশখালিতে বৃন্দা কারাট৷
সন্দেশখালিতে বৃন্দা কারাট৷
advertisement

বৃন্দার নেতৃত্বে সন্দেশখালির পথে রওনা দিয়েছিলেন কণীনিকা ঘোষ বোস, জাহানারা খানেরা। এর পর সন্দেশখালির গ্রামে গ্রামে ঘুরে মহিলাদের সঙ্গে কথা বলেন বৃন্দা। তাঁদের সমস্যার কথা শোনেন তিনি। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, “আমাদের সঙ্গে সন্দেশখালির মহিলাদের ফোনে কথা হয়েছে। তাঁরা আমাদেরকে এখানে আসতে বলেছিলেন। আমরা এসে এখানকার পরিস্থিতি দেখতে চাই। কিন্তু পুলিশ আমাদের সেখানে যাওয়ার পথ আটকাচ্ছে। আমরা গেলে নাকি আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি হবে এমনটাই জানানো হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে। কিন্তু আমরা বলতে চাই, আইনশৃঙ্খলার অবনতি তো তখন হয়েছিল যখন শাহজানের বাহিনী মহিলাদের উপরে অত্যাচার করেছিল। তখন কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। আর বলা হচ্ছে আমরা গেলে নাকি পরিস্থিতির অবনতি হবে।”

advertisement

আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ফের আগুন…বেড়মজুরে মহিলা-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ! গ্রামে গ্রামে ঘুরে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টায় রাজীব কুমার

সোমবার রাতে সিপিএমের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দলের পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দা কলকাতায় আসছেন। মঙ্গলবার সকালে তিনি শহরে পৌঁছন। তার পর রওনা হন সন্দেশখালির উদ্দেশে। এর আগেও, কণীনিকা, মিনাক্ষী মুখোপাধ্যায়েরা সন্দেশখালিতে যেতে গিয়ে বাধা পেয়েছিলেন। সন্দেশখালির ঘটনায় প্রাক্তন সিপিএম বিধায়ক নিরাপদ সর্দার গ্রেফতার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সন্দেশখালির গ্রামবাসীদের ‘উস্কানি’ দিয়ে বিক্ষোভ করিয়েছেন এই নিরাপদ সর্দারই। শিবু হাজরা যে, ১১৭ জনের নামে অভিযোগ করেছিলেন, সেই অভিযোগের এক নম্বরেই নাম ছিল এই নিরাপদ সর্দারের। আর নিরাপদকে গ্রেফতারের সাথে সাথেই মাঠে নেমে পড়ে সিপিএম।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

বাঁশদ্রোণী থানার সামনে শুরু হয় বিক্ষোভ কর্মসূচি। একে একে সেখানে উপস্থিত হতে থাকেন বিকাশ ভট্টাচার্য, সৃজন ভট্টাচার্য, শতরূপ ঘোষ, সুদীপ সেনগুপ্তরা।৷ এরপর সেখানে হাজির হন দলের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। সেখান থেকেই পরের দিন রাজ্যের সব থানার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়। এর পর ওই এলাকায় পাঠানো হয় দলের গণ সংগঠনগুলিকে। ছাত্র, যুব, মহিলা সংগঠনের নেতৃত্ব সেখানে গেলে প্রশাসনের তরফে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ নেতৃত্বের। কলকাতায় মশাল মিছিল করা হয় এসএফআই কলকাতা জেলা কমিটির পক্ষ থেকে। জেলায় জেলায় লাগাতার কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Brinda Karat at Sandeshkhali: শুভেন্দুর পর সন্দেশখালি পৌঁছলেন বৃন্দা, পথ আটকেও অনুমতি দিল প্রশাসন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল