প্রত্যেক বছরের মতো এই বছরও ৭ পৌষ অর্থাৎ ২৩ ডিসেম্বর মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে কবিগুরুর ঐতিহ্যবাহী পৌষ মেলা। প্রথম দিন থেকে প্রায় লক্ষাধিক পর্যটকদের সমাগম ঘটেছে মেলা চত্বর জুড়ে। প্রায় কয়েক হাজার পুলিশ কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে। শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ৩০০টির বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। সাদা পোশাকে মোতায়ন করা হয়েছে মহিলা পুলিশ কর্মী। ১০ টির বেশি ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে মেলা চত্বরজুড়ে নজরদারি চালানো হচ্ছে। যানজট এড়াতে বিশেষ ট্রাফিক নিয়ম জারি করা হয়েছে।
advertisement
আর এই সময় যদি আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন এসে রাত্রিবাস করতে চান তাহলে আপনাকে বোলপুর শান্তিনিকেতন থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার অর্থাৎ পাঁচ থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে যেতে হবে। সেখানেই আপনি পেয়ে যাবেন খুব কম বাজেটের মধ্যে রাত্রিবাস করার জন্য বিভিন্ন ছোট বড় হোটেল অথবা রিসোর্ট। আপনি যদি নিজস্ব গাড়ি নিয়ে আসেন তাহলে গাড়ি পার্কিংয়ের অসুবিধা রয়েছে সেই হোটেলেই। যেখানে কোনও প্যাকেজ হিসেবে আপনাদের থাকতে হবে না। আপনি চাইলে একদিনের জন্যও হোটেল বুকিং করতে পারেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কলকাতা, হাওড়া অথবা শিয়ালদহ স্টেশন থেকে আপনি যে কোনও ট্রেন ধরে সোজা পৌঁছে যেতে পারেন বোলপুর শান্তিনিকেতন স্টেশন। স্টেশন থেকে বেরিয়ে বামদিকে যে রাস্তাটি চলে গিয়েছে সেই রাস্তা ধরেই প্রায় কিলোমিটার ছয় এগিয়ে গেলেই রয়েছে কাশীপুর বাইপাস মোড়, যেখানে আপনি কম বাজেটের মধ্যে বিভিন্ন হোটেল অথবা রিসোর্ট পেয়ে যাবেন। এছাড়াও আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন পৌষ মেলা পরিদর্শনের পর সেখান থেকে সোজা পৌঁছে যেতে পারেন সাঁইথিয়া রেল স্টেশন। স্টেশনের বাইরে গেলেই আপনি কম বাজেটের মধ্যে বেশ কয়েকটি হোটেল পেয়ে যাবেন। এছাড়াও আপনি চাইলে মেলা পরিদর্শনের পর সেখান থেকে পৌঁছে যেতে পারেন বীরভূমের তারাপীঠ। সেখানেও রাত্রিবাস করার জন্য খুব অল্প টাকায় হোটেল পেয়ে যেতে পারেন।





