অল্প কয়েক মাসের মধ্যেই তার ক্ষেতের ধান গাছ যখন কালচে–বেগুনি রঙে রূপান্তরিত হয়। তখন থেকেই কৌতূহল বেড়েছে স্থানীয়দের। প্রতিদিন গ্রামের মানুষজন ছাড়াও লাভপুর–বোলপুর সড়ক ধরে যাতায়াতকারী বহু পথচারী এই অচেনা ধানক্ষেত দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন। কেউ মোবাইলে ছবি তুলছেন, কেউ আবার আগ্রহভরে খোঁজখবর নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন : দেবশিল্পীর আরাধনার আগে বাজারে ধস! প্রতিমা সাজিয়ে বসে থাকা শিল্পীদের চোখে জল
advertisement
উত্তমবাবুর কথায়, চাষের পদ্ধতিতে বিশেষ কোনও পার্থক্য নেই। সাধারণ ধানের মতোই করেছি। খরচ তুলনায় অনেক কম, ফলনও আশানুরূপ। তার সঙ্গে বাজারদরও তিন থেকে চার গুণ বেশি। তাই আগামী বছর থেকে নিজের সমস্ত জমিতেই ব্ল্যাক রাইস চাষ করার পরিকল্পনা নিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন : তিন মাস পর খুলে গেল গরুমারা, পাবেন আরও বেশি আনন্দ! পর্যটকদের জন্য নতুন কী কী থাকছে?
জানা গিয়েছে, স্থানীয় কৃষি দফতরও এই উদ্যোগে নজর রাখছে। তাছাড়াও আশপাশের বহু কৃষক উত্তমবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছেন বলে খবর। কেউ কেউ আবার বীজ সংগ্রহ, চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাইছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্ল্যাক রাইস পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে প্রচুর অ্যান্টি–অক্সিড্যান্ট, লৌহ ও আঁশ রয়েছে, যা স্বাস্থ্যর জন্য অত্যন্ত উপকারী।