এই বছরের বিষ্ণুপুর বইমেলায় ২৯টি স্টল থাকছে। যারা বই পড়তে এবং বই কিনতে ভালবাসেন, তাঁরা একবার আসলে আর ফিরে যেতে ইচ্ছা করবে না। এবার জেনে নেওয়া যাক অনুষ্ঠানসূচি। প্রথমেই থাকছে পুস্তক প্রকাশ এবং আলোচনা সভা। এরপর প্রতিদিন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলতে থাকবে।
advertisement
এবারের বিশেষ আকর্ষণ বৈজ্ঞানিক মডেল প্রদর্শন এবং লাইভ স্কেচ। বিজ্ঞানমনস্ক মানুষদের জন্য এইবারের বিষ্ণুপুর বইমেলায় থাকছে বিশেষ আকর্ষণ। যারা পড়াশোনা করতে ভালোবাসেন এবং কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সম্বন্ধে অবগত তাঁদের জন্য থাকছে কুইজ। এছাড়া যারা ছবি আঁকতে বা শিল্পচর্চা করতে পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য আর্ট গ্যালারি থাকছে। ৬ থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত মেলা চলবে।
মেলা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বইমেলায় বিশিষ্ট বাচিক শিল্পী মুনমুন মুখার্জির আবৃত্তির অনুষ্ঠান হবে। ছাত্রী ইমন চট্টোপাধ্যায় বলেন, “বইমেলা আসলেই বই কেনার ইচ্ছা হয়। কিন্তু অনলাইন মার্কেটে বইয়ের দাম কম। বইমেলায় দাম একটু বেশি মনে হয়। তবে এখানে অনেক বই পাওয়া যায় যেগুলি অনলাইনে পাওয়া যায় না।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রশাসনিক তরফ থেকে জানানো হয়েছে, জেলার বিভিন্ন সরকারি লাইব্রেরিগুলি গত বছরের মতোই নির্দেশিকা অনুযায়ী প্রতিটি স্টল থেকে সমবন্টনে বই ক্রয় করবেন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে জেলা জুড়ে বই পড়ার অভ্যাস তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। বহু প্রতীক্ষিত বইমেলা শুরু হওয়ায় শহরবাসী খুশি। শীতের আমেজে বই পোকাদের ঠিকানা এখন বিষ্ণুপুর বইমেলা।






