প্রাথমিক সংস্কারের জন্য বিশেষজ্ঞ জুলফিকার আহমেদের দেওয়া পরামর্শ অনুযায়ী জলাধারের ডাউনস্ট্রিমে বসে যাওয়া অংশগুলো বালি দিয়ে ভরাট করা হবে এবং তলার দিকে বড় বোল্ডার বসানো হবে, যাতে ফের বসে যাওয়া রোধ হয়। রবিবার কেন্দ্রীয় জল কমিশনের প্রতিনিধিরাও এই পদ্ধতির সঙ্গে একমত হন।
আরও পড়ুন : দুয়ারে গঙ্গা, ঠিকানা জলের তলায়! আপাতত ভরসা ত্রিপলের ছাউনি
advertisement
এদিন কেন্দ্রীয় জল কমিশনের ড্যাম ও ব্যারাজ ডিরেক্টরেটের ডিরেক্টর শিবকুমার শর্মা, ডেপুটি ডিরেক্টর ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর তিলপাড়া জলাধার পরিদর্শন করেন। পরে রাজ্য সেচ দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে কমিশনের ডিরেক্টর জানান, জুলফিকারের পরামর্শ অনুযায়ী সংস্কার হবে এবং এর বিকল্প কোনও উপায় নেই।
আরও পড়ুন : জঙ্গলীবাবার মন্দিরে শেষ সোমবারের ভিড়, তার মাঝে রাত থেকে চলছে দাঁতালের লড়াই! বন দফতর যা করল
রাজ্য সেচ দফতরের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার দেবাশিস সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, ব্যারেজটির বয়স ইতিমধ্যেই ৭৪ বছর। যেখানে সাধারণত এমন কাঠামোর আয়ু ৫০ বছর ধরা হয়। তিনি বলেন, “আমরা মার্চ মাসে মেরামতির কাজ শুরু করেছিলাম, কিন্তু বৃষ্টির কারণে শেষ করতে পারিনি। এখন মূল লক্ষ্য স্ট্রাকচারটিকে বাঁচানো।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তিনি আরও বলেন, গাড়ির ওভারলোড এক ধরনের কারণ হতে পারে, তবে মুখ্য কারণ নয়।” তিনি আরও জানান, বিকল্প রাস্তা তৈরির কোনও পরিকল্পনা সেচ দফতরের নেই-এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে পিডব্লিউডি। কবে রাস্তা খুলে দেওয়া যাবে, তা এখনও নিশ্চিত নয়।





