পরিবেশ কর্মী সুভাষ দত্ত জানান, “কঠিন ও তরল বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশনের কী ব্যবস্থা আছে, এই মর্মে আদলত এর তরফ থেকে রিপোর্ট পেশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়নি ৷ আর সেই কারণেই বিশ্বভারতীর কর্মসচিব ও বীরভূমের জেলাশাসককে তিরষ্কার করে আদালত। জরিমানাও করা হয়েছে, আবার সশরীরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: পুকুরে উপচে পড়বে মাছ, শুধু শিখে নিন এই ছোট্ট টেকনিক! সফল চাষের গোপন ফর্মুলা ফাঁস করলেন অভিজ্ঞরা
জানা গিয়েছে বোলপুর শান্তিনিকেতনে ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলায় দূষণ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ২০১৬ ও ২০১৮ সালে জাতীয় পরিবেশ আদালতে দু’টি মামলা করেছিলেন পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্ত। সেই দু’টি মামলায় ২০১৭ ও ২০২০ সালে আদালত বিশ্বভারতীকে নির্দেশ দিয়েছিল তরল ও কঠিন বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করতে হবে। অভিযোগ, সেই ব্যবস্থা করা হয়নি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
২২ অক্টোবর আদালত নির্দেশ দিয়েছিল, বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ও রাজ্য সরকার অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট জমা দিক। তবে সেই রিপোর্ট জমা পড়েনি। এই বিষয়ে মামলার শুনানি ছিল। শুনানির পর বীরভূমের জেলা প্রশাসনকে এক লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এর পাশাপাশি জরিমানা দিতে হবে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকেও৷ তবে তার অঙ্কটা কত তা পরে জানানো হবে। এছাড়া, ২০২৬ সালের ২১ জানুয়ারি বিশ্বভারতীর কর্মসচিব ও বীরভূমের জেলাশাসককে রিপোর্ট-সহ সশরীরে আদালতে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।






