অনুব্রতর জন্মদিন উপলক্ষে এ দিন সকাল থেকেই বোলপুরের বাড়িতে ভিড় জমিয়েছিলেন কর্মী সমর্থকরা৷ কেউ হাতে করে নিয়ে এসেছিলেন কেক, কেউ আবার এনেছিলেন মিষ্টি৷ কারও হাতে আবার ছিল ফুলের তোড়া৷ জেল মুক্তির পর এটিই ছিল অনুব্রতর প্রথম জন্মদিন৷ হয়তো সেই কারণেই অনুগামীদের মধ্যে উৎসাহ কিছুটা বেশিই ছিল৷
তাঁর জন্মদিনকে ঘিরে কর্মীদের এই উৎসাহে স্বভাবতই আপ্লুত তৃণমূল নেতা৷ অনুব্রত বলেন, কর্মীদের প্রচণ্ড উৎসাহ ছিল৷ আমার জন্মদিন আমি জানতাম না৷ সকালবেলা মেয়ে বলল বাবা আজ তোমার জন্মদিন৷ আমার জন্মদিন তো হইহল্লা করে হয় না৷ এই ভাবে কেক কাটা, ফুলের তোড়া নিয়ে আসা, কোনওদিন হয়নি৷ আমাদের বাড়িতে কোনও দিন কেক কাটা হয় না৷ কর্মীরা খুবই ভাল৷ ঈশ্বর সবার মঙ্গল করুন৷
advertisement
অনুব্রতর জন্মদিন উপলক্ষে এ দিন বাড়িতে খাওয়া দাওয়ারও বিশেষ আয়োজন ছিল৷ দুপুরের মেনুতে পাঁচ রকম ভাজা, ফুলকপি আলু দিয়ে মাছের ঝোল, পোস্তর বড়া, বাঁধাকপির তরকারি, শাক ভাজা, মাছের মাথা দিয়ে টক, পায়েস খেয়েছেন অনুব্রত৷ এর পর কর্মীদের আব্দারে নীচে নেমে এসে কর্মীদের নিয়ে আসা একাধিক কেকও কাটেন অনুব্রত মণ্ডল৷ অনুব্রতর মঙ্গল কামনায় এ দিন তারাপীঠ, কঙ্কালিতলা সহ একাধিক মন্দিরে পুজোও দেন তাঁর অনুগামীরা৷
