২০১৮ সালে মসলিন জিআই সার্টিফিকেট পায়। তখন থেকেই জেলার খাদির উদ্যোগে তৈরি হওয়া সিউড়ির মসলিন তীর্থের নামকরণ করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।জেলাশাসক বিধান রায় জানান, “মুখ্যমন্ত্রী বাংলার হারিয়ে যাওয়া গৌরবকে দিয়ে দেশের সম্মান ফেরাতে চাইছেন। তিনিই মসলিন তীর্থের নামকরণ করেছেন। জেলায় উৎপাদিত পতাকা দিয়ে স্বাধীনতা দিবস, সাধারণতন্ত্র দিবস-সহ বিভিন্ন উৎসবে এখানকার তৈরি পতাকা উত্তোলিত হবে। আগে প্রশাসনিক চাহিদা মিটিয়ে বাজারেও তা দেওয়া হবে। কারণ খাদির তৈরি এক কাপড়ের এই জাতীয় পতাকা আলাদা গৌরবের প্রতীক।”
advertisement
আরও পড়ুন: পেটপুরে দুপুরের খাওয়া-দাওয়া, দিতে হবে না এক টাকাও! বীরভূমের বুকে চালু হল নতুন পরিষেবা
জেলা শিল্প দফতরের জেলা আধিকারিক সৌমেন দত্ত জানান, “জেলাশাসক খুবই উদ্যোগী। তিনি বাজারে জাতীয় পতাকার চাহিদার সমীক্ষা করতে বলেন। সেই চাহিদা মত এক কাপড়ের খাদির পতাকা তৈরি হবে। সেই মত আমাদের তাঁত যন্ত্র বাড়ানো হবে বলে জেলাশাসক জানিয়েছেন।”
অন্যদিকে তাঁত শিল্পীরা জানাচ্ছেন, জেলাশাসকের এই উদ্যোগ সত্যি অনেকটাই ভাল। আগামী স্বাধীনতা দিবসে এই পতাকা আকাশে উড়বে। অনেক বরাত পাওয়া যাবে এবং উপার্জন আগের থেকে অনেকটাই ভাল হবে এই কথা ভেবে তারা খুশি।
সৌভিক রায়