TRENDING:

Bengali News: মেয়ের জন্মদিনে নিজেকে শেষ করে দিল বাবা!

Last Updated:

অভিজিৎ রায় জুটমিলের শ্রমিক ছিলেন। হালিশহরের একটি জুটমিলে কাজ করতেন। স্ত্রী সাত বছরের ছেলে ও চার বছরের মেয়েকে নিয়ে চার জনের সংসার

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হুগলি: মেয়ের জন্মদিনে অস্বাভাবিক মৃত্যু বাবার।মগড়ার ছোটো খেজুরিয়র ঘটনা। মৃতের নাম অভিজিৎ রায় (৩৬)। তাঁর মেয়ের জন্মদিন ছিল বৃহস্পতিবার। ঐদিন রাতে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন অভিজিৎ। শুক্রবার বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে আমগাছে তাঁর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। মৃত অভিজিৎ রায়ের বন্ধুবান্ধব এবং প্রতিবেশীদের ধারণা, আত্মঘাতী হয়েছেন তিনি।
advertisement

আরও পড়ুন: ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা হাসনাবাদে। উল্টো দিক থেকে আসা লরির সঙ্গে অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষ, আশঙ্কাজনক ৬

অভিজিৎ রায় জুটমিলের শ্রমিক ছিলেন। হালিশহরের একটি জুটমিলে কাজ করতেন। স্ত্রী সাত বছরের ছেলে ও চার বছরের মেয়েকে নিয়ে চার জনের সংসার। কিন্তু মিলে কাজ করে যে টাকা আয় হত তা দিয়ে প্রয়োজন মিটত না। এই নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে হামেশাই ঝগড়া হত। বৃহস্পতিবার মেয়ের জন্মদিন উপলক্ষে দুপুরে মাংস কিনে আনেন। কিন্তু রাতে স্ত্রীর সঙ্গে তুমুল ঝগড়া হয়, তারপরই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। রাত গভীর হয়ে গেলেও না ফেরায় শুরু হয় খোঁজাখুঁজি। প্রতিবেশী, বন্ধুরা খোঁজ করতে থাকেন। শুক্রবার সকালে মগড়া থানায় মিসিং ডায়রি করার কথা ছিল। এরই মধ্যে এলাকার বাসিন্দারা বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে আমবাগানে অভিজিতের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। খবর দেওয়া হয় মগড়া থানায়। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়।

advertisement

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

View More

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

পুলিশ সূত্রের খবর, ওই ব্যক্তির হাতে পেন দিয়ে লেখা ছিল ‘মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। মৃত যুবকের বন্ধু দেবব্রত বিশ্বাস বলেন, একসঙ্গে ছোটবেলা থেকে বড় হয়েছি। অভিজিতের এরকম মৃত্যু খুবই দুঃখজনক।ওর দুটো ছোট সন্তান রয়েছে। জুট মিলে কাজ করত। তা দিয়ে হয়তো ঠিক মত চলত না। তাই মানসিক অবসাদে ছিল।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন

রাহী হালদার

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bengali News: মেয়ের জন্মদিনে নিজেকে শেষ করে দিল বাবা!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল