আরও পড়ুন: এই রাজা প্রতিরাতে বিপ্লবীদের কাছে নিজে রসদ পৌঁছে দিতেন! সাক্ষী হন সেই অজানা ইতিহাসের
প্রায় ৪০ ধরনের পশু-পাখির ডাক নকল করতে পারেন অনায়াসে। সিংহ, জেব্রা, শিয়াল, হাতি বা অন্যান্য পশুর ডাক শোনানোর জন্য স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাও আবদার করে। মৌমাছির গুঞ্জন, হাঁস বা অন্য পাখির ডাক অনুকরণ করতে পারেন এই স্কুল শিক্ষক। এই বসন্তকালে কোকিলের ডাক’কে রীতিমত পাল্লা দেন। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের শব্দও অনুকরণ করতে পারেন।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
শিক্ষকের পরিবারের সদস্যরা জানান, বহুদিন আগে থেকেই তিনি ডাক নকল করতে পারেন। বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নাম না জানা পাখির ডাক শোনেন। পরে তা তিনি হুবহু নকল করেন। এই প্রসঙ্গে হরবোলা শিল্পী অমৃতাভ মণ্ডল বলেন, আমাদের আদি বাড়ি নবগ্রাম থানার সুকি গ্রামে। সেখান থেকে বহরমপুর আসার সময় বিভিন্ন ধরনের শব্দ শুনতাম। সব মাথায় রাখতাম। বাড়িতে এসে রেওয়াজ করতাম। এভাবেই পাখি বা পশুদের ডাক নকল করা শুরু হয়। গ্রামের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তা শোনানোর পর সবাই প্রশংসা করে। তাতে উৎসাহিত হই। তারপর থেকে আরও মনোযোগ দিয়ে এই কাজ শুরু করি। এখন কোথাও গেলেই ডাক শোনানোর অনুরোধ আসে। স্কুলের ছাত্রছাত্রীদেরও একঘেয়ামি কাটানোর জন্য বিভিন্ন পশুপাখির ডাক শোনাই।
কৌশিক অধিকারী