আরও পড়ুন: রাঁধুনি পাগল, কেরল সুন্দরী এগুলো কী বলুন তো? এই মেলায় এলে তবেই পাবেন উত্তর
বাঘরোল বাঁচানোর এই উদ্যোগের বিষয়ে ইতিমধ্যেই সুন্দরবনের গ্রামে গ্রামে প্রচার চালানো হচ্ছে। শুধু গ্রাম নয়, শহর বা আধা শহর এলাকার মানুষ, স্কুল সহ বিভিন্ন জায়গতেও এই বিষয়ে সচেতনতার বার্তা দেওয়া হচ্ছে। যে এলাকায় এই ধরনের প্রাণীদের অবস্থান রয়েছে বা যেখানে এদের সঙ্গে মানুষের সংঘাত ঘটছে সেখানেও বন দফতরের পাশাপাশি এই সংগঠনের কর্মীরাও মানুষকে সচেতন করার কাজ করছেন। বাঘ, হাতি, গন্ডারের সংরক্ষণ সর্বত্রই হচ্ছে। কিন্তু বাঘরোল বা মেছো বিড়াল কিম্বা খটাশ যাই বলি না কেন এদের সংরক্ষণ নিয়ে সেভাবে উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
বন-জঙ্গল কমে আসায় বাঘরোল, খটাসের মতে প্রাণীরা এখন লুপ্তপ্রায়। রাজ্য প্রাণী বাঘরোল বাঁচাতে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে শুরু হয়েছে। সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকায় মানুষের মধ্যে এই বিষয়ে সচেতনতা তৈরি না হওয়ায় অনেকেই এদেরকে হত্যা করছে। ফলে বাস্তুতন্ত্রে এর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। সেই কারণে এই বন্য জন্তুদেরও সংরক্ষণ করতে হবে। এই সংস্থাটি ইতিমধ্যেই পিছিয়ে পড়া সুন্দরবনের শিশুদের জন্য একাধিক প্রকল্প শুরু চলেছে। বাঘরোল, মেছো বিড়াল সহ বাঘের উপর সচেতনতামূলক কাজ করে চলেছেন তাঁরা। পাশাপাশি সুন্দরবনের মহিলাদের জন্য সেলাই প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ডিজিটাল ক্লাস রুম, কম্পিউটার শিক্ষা সহ হাতে-কলমে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন।
সুমন সাহা