তার সহকর্মীরা এবং কারখানার মালিক উদ্যোগী হয়ে তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলার পর স্থানীয় শ্মশান ঘাটে নিয়ে যান তার দাহ করতে। কিন্তু সে বাঙালি হওয়ায় শ্মশান ঘাটে দাহ করতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। একই রকম ভাবে সেখানকার বেশ কয়েকটি শ্মশানে তার দেহ নিয়ে ঘোরা হয় দাহ করার জন্য কিন্তু কোথাও কোনওরকমেই দাহ করতে পারেনি তার মৃত দেহকে।
advertisement
আরও পড়ুন: বেনারস বেড়াতে গিয়ে সর্বস্বান্ত নদিয়ার ভাই-বোন! তাদের সঙ্গে যা ঘটল, রীতিমতো হতাশ সবাই
এরপর নিরুপায় হয়ে তার মালিক এবং তার সহকর্মীরা তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে করে উত্তর ২৪ পরগনা টাকি পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডে নীলমণি বাবুর মৃতদেহ তার বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। টাকিতে তার পরিবার এবং প্রতিবেশীরা রাতেই তার শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন।
আরও পড়ুন: চা বাগানে শুয়ে ১২ ফুটের ‘যমদূত’! দেখেই পগারপার শ্রমিকরা, উদ্ধারেও কালঘাম ছুটল পরিবেশকর্মীদের
এই ঘটনায় ফের একবার বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকদের উপর অমানবিক ব্যবহারের বিষয়টি সামনে এসেছে। পাশাপাশি পরিবার এবং প্রতিবেশীরা এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই হতাশ।