প্রত্যেক নিশি রাতেই এই মন্দিরে মায়ের পুজো হয়। কিরীটেশ্বরী মন্দিরের ইতিহাস নিয়ে বহু মত প্রচলিত আছে। প্রাচীন ইতিহাস অনুসারে এর নাম ছিল কিরীটকণা। তাই কেউ বলেন এখনে সতীর মুকুটের কণা পড়েছিল, আবার কেউ বলেন ললাট বা কপাল। কিন্তু মন্দিরের সেবাইতরা জানাচ্ছেন, কিরীট কথাটি এসেছে করোটি বা মাথার খুলি থেকে। আর সেই করোটির টুকরো আছে বলেই নাম হয়েছে কিরীটী। সেখান থেকেই কিরীটেশ্বরী নামকরণ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ চাকরি খোঁজার বয়সে ‘অন্ধকার জগতে’ পা! একের পর এক অপকর্ম…! যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ
১১০৪ বঙ্গাব্দে মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন নাটোরের রানি ভবানী। পরবর্তী সময়ে মহারাজা রাও যোগেন্দ্রনারায়ণ রায় ১৩৩৭ বঙ্গাব্দে এই মন্দিরের সংস্কার করেন। যোগেন্দ্রনারায়ণ রায়ের সময়ের যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে সেখানে পুনঃ সংস্কারের উল্লেখ রয়েছে। সেক্ষেত্রে তাঁর আগে আরও কেউ এই মন্দিরের সংস্কার করেছেন বলেই মনে করা হয়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে এই পর্যটক গ্রামকে কেন্দ্রীয় সরকার বিবেচিত করার কারণে বর্তমানে পর্যটকদের সংখ্যা যেমন বৃদ্ধি হচ্ছে ঠিক তেমনই আর্থ সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে বলে আশাবাদী সকলে। আগামী শুক্রবার কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে সকাল থেকেই চলবে বিশেষ পুজো। রাতেই হবে হোম যজ্ঞ ও পুজো অর্চনা।