সঙ্গে থাকছে নৌকো বিহারের ব্যবস্থা। দুই বিঘা জমি উপর বিস্তৃত এই খোলামেলা রেস্টুরেন্ট যেন একটা পার্ক। এর পর কাজ শুরু হবে চিল্ড্রেন্স পার্কের। একদম জলাধারের পাশে বসে সময় কাটাতে পারবেন, সঙ্গে খেতে পারবেন ভারতীয় থেকে শুরু করে চাইনিজ এবং কন্টিনেন্টাল কুইজিন।
কর্ণধার সমীরণ চ্যাটার্জী বলেন, তিনি চেয়েছিলেন, একদম শহরের কাছে খোলামেলা রেস্টুরেন্ট। যেখানে মানুষের প্রাইভেসি বজায় থাকবে। সঙ্গে থাকবে খোলামেলা জলাধার। বাঁকুড়াতে এমন একটি জায়গার প্রয়োজনীয়তা বুঝেই এই রেস্টুরেন্ট খোলেন তিনি।
advertisement
আপাতত দীপাবলি পর্যন্ত সব খাবারের ১০% ছাড় থাকছে। রয়েছে এসি এবং নন-এসি কটেজ। নৌকাবিহার করতে চাইলে ৩০ মিনিটে ২০০ টাকা, দুজন চড়তে পারবেন। এছাড়া রেস্তোরাঁর কর্ণধার জানিয়েছেন, খাবার অর্ডার না করলেও অবশ্যই ভিতরে আসতে পারেন ইচ্ছুক ব্যক্তিরা।
আরও পড়ুন- মাছের কারবারি, অথচ কচ্ছপ বাঁচাতে জলের মতো খরচ করছেন গাঁটের কড়ি! চিনে রাখুন…
ঘুরে দেখতে পারেন রেস্তোরাঁ। বাঁকুড়া গোবিন্দনগর এসবিএসটিসি বাস ডিপোর পিছনে রয়েছে এই রেস্টুরেন্ট। উৎসবের মরশুমে যেন এক নতুন পাওনা বাঁকুড়াবাসির জন্য। এখানে প্রেমিক-প্রেমিকা একান্তে বসে সময় কাটাতে পারবে। তাদের কেউ বিরক্ত করবে না।