শিল্পীরা কাঠের নানান টুকরোকে নিখুঁতভাবে গঠন দিয়ে তৈরি করছেন টুনটুনি, ইঁদুর, বেজি, মায়েদের সন্তানকে আগলে রাখার মুহূর্ত, শ্রমিকের কঠোর পরিশ্রমের চিত্র সহ বিভিন্ন দেব দেবতা এবং মনীষীর মূর্তি। শিল্পীরা জানান, মেহগনি কাঠ নরম প্রকৃতির এবং তার উপর কাজ করা সহজ হওয়ায়, এই কাঠের উপরই বিভিন্ন স্কাল্পচার তৈরি করা হয়।
আরও পড়ুন- ভোর ৪টেয় তাজমহল দেখে শিউরে উঠলেন বিদেশিনী…! ভিডিও করে বললেন ‘এমন ভুল করবেন না!’ কেন জানেন?
advertisement
আরও পড়ুন- সারাদিন দরজা বন্ধ, একঘরে গেঞ্জি পরে ৩ বন্ধু খেলত এই ‘গেম’…! তার পর? শিউরে উঠবেন জানলে
এই কাঠের ব্যবহারে কাজের ফিনিশিংও হয় অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন, যা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করে। বানীপুর মেলায় এসব কাঠের কারুকার্য দেখেও আকৃষ্ট হচ্ছেন মানুষজন। বিভিন্ন ধরনের মডেল যেমন প্রেমিক-প্রেমিকাকে ভালোবাসার মুহূর্ত, আধুনিক যুগে মোবাইল ব্যবহার সহ ছোট পাখির নানা ধরণের মূর্তি এখন অনেকেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ঘর সাজানো বা উপহারে দেওয়ার জন্য।
দারুণ! বিনা পয়সার এক পাতাতেই ঘায়েল হাজার ‘রোগ’…! দাঁতে ব্যথা, পেটের রোগ বলবে ‘বাই’, কী ভাবে খাবেন?
মেহগনি কাঠের উপর এই ধরনের শিল্পকর্মের দাম ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০,০০০ টাকাও হতে পারে, যা শিল্পীর দক্ষতা এবং কাঠের কাজের জটিলতার উপর নির্ভর করে বলেও জানা গিয়েছে। আর তাই এর মধ্যে দিয়েই যেন বেঁচে রয়েছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী কুটির শিল্প, যা এখনও শিল্পীদের রুটি রুজির পাশাপাশি বজায় রেখেছে শিল্প সৃষ্টির কদর।
Rudra Narayan Roy