সেই ১২ বছর বয়সে বাবা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের সঙ্গে এই মাটিতে পা দিয়েছিল বালক রবি। তারপর তাঁর হাত ধরেই ক্রমেই এই জায়গা ঐতিহাসিক খ্যাতি অর্জন করে। পর্যটকদের কাছে শান্তিনিকেতন অন্যতম প্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। অন্তর্দেশীয় পর্যটকদের আগমনের অন্যতম জায়গা। পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যার দিক থেকেও এগিয়ে বোলপুর। দূরদূরান্তের পর্যটকদের কথা মাথায় রেখেই বোলপুর-শান্তিনিকেতন থেকে পাঁচ কিলোমিটারের দূরেশান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশে সিয়ানে গড়ে উঠেছে বাউল বিতান পর্যটন কেন্দ্র।
advertisement
আরও পড়ুন : শান্তিনিকেতনের ‘মানবতার দেওয়াল’ মোছাচ্ছে অসহায়ের চোখের জল
রাজ্য সরকারের পর্যটন দফতরও পর্যটন উন্নয়ন নিগমের উদ্যোগে ঢেলে সাজানো হয়েছে।সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বীরভূম জেলা পরিষদ। জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে ১০ একর জায়গার উপর প্রায় ১৯ কোটি টাকা ব্যয় গড়ে উঠেছে বাউল বিতান পর্যটন কেন্দ্র।শহরের সংস্কৃতিক পরম্পরা সব কিছুকে প্রাধান্য দিয়েই নির্মাণ করা হয়েছে ৩২টি কটেজ। পর্যটকদের যাতে পরিষেবা পেতে কোনও অসুবিধা না হয় সেজন্য তৈরি করা হয়েছে ক্যাফেটেরিয়া, ১০০ জন বসার মতঅডিটোরিয়াম, বাউলের আখড়া, মুক্ত মঞ্চ।
আরও পড়ুন : ফের মঞ্চ খুলবে, হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান! রক্তকরবীর সংস্কারে খুশির হাওয়া রামপুরহাট শহরে
জেলা পরিষদের অতিরিক্ত জেলাশাসক কৌশিক সিনহা বলেন,পর্যটকদের মনোগ্রাহী করে তুলতেই গড়ে তোলা হয়েছে বাউল বিতান পর্যটন কেন্দ্র। উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করেই ঢেলে সাজানো হয়েছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
আগামীদিনে পর্যটকদের কাছে এর ফলে আরও বেশি আকর্ষণীয়হবে বলে আশা করা হচ্ছে জেলা প্রশাসনের তরফে।
সৌভিক রায়






