স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মূলত তাঁতশিল্পের মাধ্যমেই এই গজ, ব্যান্ডেজ তৈরি হয়। এক সময় সম্পূর্ণ হাতেচালিত তাঁতে কাজ হত। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বর্তমানে বিদ্যুৎচালিত তাঁতেই উৎপাদন হচ্ছে। ফলে কাজের গতি কিছুটা বাড়লেও খরচ বেড়েছে বহু গুণ।
advertisement
তাঁতশিল্পীরা জানান, সুতো, বিদ্যুৎ, যন্ত্রাংশ-সহ প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় কয়েক বছর আগে এই শিল্প কার্যত ধুঁকতে শুরু করে। অনেকেই বাধ্য হয়ে পেশা বদল করেছেন। তবে সম্প্রতি মজুরি আগের তুলনায় কিছুটা বাড়ায় আবারও আশার আলো দেখছেন তাঁতশিল্পীরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এক তাঁতশিল্পী জানান, “এ আমাদের বাপ-ঠাকুরদার ব্যবসা। অনেক কষ্ট করেই আমরা এই কাজ টিকিয়ে রেখেছি। মজুরি একটু বাড়ায় সংসার চালানোর ভরসা পাচ্ছি।” বর্তমানে বহু পরিবার এখনও এই শিল্পের উপর নির্ভরশীল। তাঁদের আশা, সরকারি সহযোগিতা ও ন্যায্য দাম পেলে আবারও পুরনো জৌলুস ফিরে পাবে বসিরহাটের গজ, ব্যান্ডেজ শিল্প।





