সেই হাসপাতালে জ্বর, সর্দি ও কাশি সহ একাধিক উপসর্গ নিয়ে আট থেকে আশির রোগীরা প্রতিদিন আসছেন চিকিৎসার জন্য। চিকিৎসা পরিষেবা নিতে আসেন। আর সেখানেই দেখা নোংরা আবর্জনা ছবি। হাসপাতালের বাইরে যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে আবর্জনা। হাসপাতালের গেটের পাশে থার্মোকলের বড় বড় বাক্সে বর্ষার জল জমে তৈরি হচ্ছে মশার লার্ভা। যা থেকে সাধারণত ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন মশাবাহিত রোগ।
advertisement
আরও পড়ুন : ফিকে পুজোর গন্ধ, কাশবনে ছবি তোলার হিড়িক উধাও! অতিবৃষ্টিতে সব সর্বনাশ…
হাসপাতালের তরফ থেকে যেসব বসার জায়গা তৈরি করা হয়েছিল, তার আশপাশে জল জমে মশার লার্ভা জন্ম নিচ্ছে। অন্যদিকে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী যত্রতত্র ফেলে দেওয়ার জন্য, তা থেকে দুর্গন্ধ আসছে। যা একেবারেই অস্বাস্থ্যকর। বিষয়টি নিয়ে বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ অন্যান্যরা এই ঘটনার জন্য বর্ষার মরশুমকে দায়ী করেছেন।
আরও পড়ুন : কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠ যাচ্ছেন? হোটেলের ভাড়া জানেন তো? না জেনে গেলে রাস্তায় ঘুরতে হবে
তাঁদের বক্তব্য, প্রতিনিয়ত হাসপাতালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়। এখন বর্ষার সময়। দুই এক জায়গায় জল জমে থাকতেও পারে। তবে পৌরসভা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। গত বছরের তুলনায় ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ একটু বেশি থাকলেও, পুরোপুরি তা নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়েছে। বসিরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান এবং জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূলের বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বুরহানুল মুকাদ্দিম এদিন বৈঠক করেন হাসপাতালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ এবং পরিষেবা নিয়ে।