এই মণ্ডপে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে রাজবাড়ির দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্য। সামনে দু’টি হাতির মূর্তি যেন রাজকীয় আবহকে আরও বাস্তব করে তুলেছে। বিশেষভাবে তৈরি দোতলা মণ্ডপে সিঁড়ি বেয়ে উঠে প্রতিমা দর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছে, যা দর্শকদের কাছে বাড়তি আনন্দের। বনেদি পরিবারের দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যের সঙ্গে থিমের এই অনন্য মেলবন্ধন দর্শনার্থীদের মন জয় করছে।
advertisement
উদ্যোক্তা লালটু ঘোষ জানালেন, “আমাদের পরিবারের এই শতাব্দীপ্রাচীন পুজো এখনও বনেদি কায়দায় হয়। তবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দর্শকদের আকর্ষণের জন্য থিমের ছোঁয়াও রাখছি। ঐতিহ্য ও নতুনত্বের মেলবন্ধনেই ঘোষবাড়ির পুজোকে সাজানো হয়েছে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পুজোর দিনগুলিতে ঘোষবাড়ির আঙিনা দর্শনার্থীতে মুখরিত থাকে। প্রতিমার সামনে পূজার্চনা থেকে শুরু করে আলোর রোশনাই ও ঢাকের শব্দে যেন প্রাণ ফিরে পায় চারপাশ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বনেদিয়ানা ও থিমের এই অনন্য সমন্বয়ই ঘোষবাড়ির পুজোকে বারবার ভিন্ন মাত্রা দেয়।