ছোটবেলায় শীতকাল এলেই সার্কাসের জন্যে অধির আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকতেন গ্রাম বাংলার মানুষ। এখন সেই সব দিন ইতিহাস। বিনোদনের তালিকায় নিত্যনতুন অনেক কিছু যোগ হওয়ায়, সেই তালিকায় ব্রাত্য সার্কাস। জন্তু, জানোয়ার নিয়ে খেলা আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তখনই নিজের জৌলুস হারিয়েছে সার্কাস। ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে ট্রাপিজ, জাগলিং, জোকার, মোটর সাইকেল খেলা দেখানো শিল্পীরা।
advertisement
আরও পড়ুন : কোণঠাসা কাস্তে, ভবিষ্যৎ অন্ধকারে! মেশিনের চাহিদা বাড়তেই আর ঘুরে তাকাচ্ছেন না চাষিরা
এই সব শিল্পীদের খেলা দেখার জন্যে ভিড় হত আট থেকে আশির। তবুও পুরনো দিনের ঐতিহ্য ধরে রাখতে এশিয়ার এক নম্বর সার্কাস সংস্থা নানারকম প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন এই সার্কাসের তিনটি করে শো চলবে। সার্কাসের শুরুতেই উপচে পড়া ভিড়। মণিপুরি ছেলে-মেয়েরা এখানে আছেন। তাঁরা জিমন্যাস্টিকের খেলা দেখিয়ে দর্শকদের মন ভরাবেন। তিন জন জোকার মজার খেলা দেখাবেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই মেলা চলে একমাস ধরে। আরে এই এক মাস ধরেই চলবে সার্কাস। সার্কাস দেখতে দূর দুরন্ত মানুষ ভিড় করতে দেখা যাচ্ছে বারুইপুরের রাস মাঠে। ফলে বাংলায় একদিকে যেমন শীতের আমেজ উপভোগ করছেন মানুষ, তেমনভাবেই সার্কাসের আয়োজনে তা আরও উপভোগ্য হয়ে উঠেছে মানুষের কাছে।





