এলাকায় জোরালো আওয়াজে মানুষের ঘুম ভেঙে যায়। এলাকার মানুষজন এসে ভিড় করেন। ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসেন শিখরবালি এক পঞ্চায়েত প্রধান সুজয় সাফুই। বারুইপুর থানার পুলিশ আসে ঘটনাস্থলে। আগুনে শেষ হয়ে গিয়েছে তিনটি দোকান। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ওই তিনটি দোকান ছিল আফতাব আনসারী, মোজাফ্ফর আনসারী ও ইয়াসিন আনসারীর। তাঁদের বাড়ি পার্ক সার্কাসে। শ্রমিকরা থাকেন বিহারে। তাঁরা ভোট দিতে গিয়েছেন বিহারে।
advertisement
আরও পড়ুন : দেশীয় প্রযুক্তিতে আলু চাষে নতুন দিগন্ত! কম সময় ও খরচে দ্বিগুণ ফলন, ১ মেশিনে চাষিদের ৩ মুশকিল আসান
মোট ৪-৫ জন শ্রমিক দোকানগুলিতে কাজ করতেন। কীভাবে এই আগুন লাগল তা পরিষ্কার নয়। তবে শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান প্রশাসনের। আগুনের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে দোকানের সামনে থাকা কাঁঠাল গাছের পাতা, ডাল সব পুড়ে গিয়েছে। বারুইপুর দমকল অধিকারিক মিঠুন প্রামানিক বলেন, গতকাল ভোররাতে আমরা অগ্নিকাণ্ডের খবর পাই। এরপর তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে ছুটে যান দমকলের কর্মীরা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নেভানোর কাজ শুরু করা হয়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জানা গিয়েছে, বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে বিধ্বংসী আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। কীভাবে আগুন লাগল, সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন দমকলের আধিকারিকরা। যদিও শেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত বেশ কিছু ছোট ছোট অংশে ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে। সেগুলিও নিয়ন্ত্রণে আনার কাজ চালাচ্ছেন দমকলের আধিককরা। এই ঘটনায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।





