কেন গাছ কাটা হল, জানতে তলব করা হয়েছে মসজিদপুরের পঞ্চায়েত প্রধানকে। তলব করা হয়েছে জেলাপরিষদের বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষকেও।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গ্রামের মধ্যস্থলে এফ সি রায় রোড, যা ১০ কিমি দীর্ঘ। অভিযোগ রাস্তার দুধারে প্রায় দু হাজার সিরিষ,বাবলা,সোনাঝুরি গাছ ছিল। ৫ই জুলাই থেকে ১১ই জুলাইয়ের মধ্যে রাস্তার দু'ধারে থাকা সমস্ত গাছ কেটে নেওয়া হয়। গাছ কেটে নেওয়ায় গ্রামবাসীদের একাংশ গলসি বিডিও অফিসে অভিযোগ জানায়। এরপর গলসির বিডিও গলসি থানাকে ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেন। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ পাঁচ জনকে গ্রেফতার করে।
advertisement
যদিও গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, প্রথমে তারা ভেবেছিলেন রাস্তা চওড়া করার জন্য গাছগুলি কাটা হচ্ছে। পরে জানতে পারেন গাছগুলি অনুমতি ছাড়া কেটে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। যদিও মসজিদপুরের পঞ্চায়েত প্রধান অশোক বাউড়ি বলেন, 'অনুমতি ছাড়াই গাছ কেটে নেওয়া হয়েছে। তবে, কারা কেটেছি জানি না।'
এ প্রসঙ্গে জেলা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মাধক্ষ্য শ্যমাপ্রসাদ লোহার জানিয়েছেন,আগামী সপ্তাহে স্থায়ী সমিতির মিটিংয়ে পঞ্চায়েত প্রধান ডেকে পাঠানো হয়েছে। জানতে চাওয়া হবে কী কারণে গাছ কেটে নেওয়া হল।