TRENDING:

COVID19 Vaccine: রাত জেগে লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন নেই, ভ্যাকসিনের আগে বাড়িতে পৌঁছে যাবে কুপন

Last Updated:

পূর্ব বর্ধমানে এখনও পর্যন্ত সাড়ে ছ’লক্ষের ওপর বাসিন্দা ভ্যাকসিন নিয়েছেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#বর্ধমান: আর রাত জেগে লাইনে দাঁড়িয়ে হয়রান হওয়ার প্রয়োজন নেই। দ্বিতীয় ডোজ প্রাপকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কুপন দেওয়া হবে। এমনই উদ্যোগ নিয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন। জেলা শাসক জেলা শাসক প্রিয়ঙ্কা সিংলা বলেন, এখন শুধুমাত্র ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের আগেই টোকেন দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তা সত্ত্বেও কিছু বাসিন্দা অহেতুক দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকছেন। ভ্যাকসিন না পেয়ে বাড়ি ফিরছেন তাঁরা। কারা কারা প্রথম ডোজ নিয়েছেন সেই তথ্য আমাদের কাছে রয়েছে। সেই তালিকা ধরে ধরে এবার দ্বিতীয় ডোজ প্রাপকদের বাড়িতে দুদিন আগেই কুপন পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তিনি কবে কখন কোথায় ভ্যাকসিন পাবেন তাও জানিয়ে দেওয়া হবে।
advertisement

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আশা কর্মী বা অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা বাড়ি গিয়ে কুপন দিয়ে আসবেন। ওই কুপন নিয়ে ভ্যাকসিন নিতে আসবেন তাঁরা। কুপন না থাকলে ভ্যাকসিন মিলবে না। কুপন হাতে থাকলে সাধারণ মানুষের অহেতুক হয়রানি কমবে বলে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা মনে করছেন। এমনিতে এখন সময়সীমা অনেক বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই দ্বিতীয় দফায় ভ্যাকসিন নিতে পারছেন না। কার্যত ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ থমকে রয়েছে।

advertisement

জেলায় এখনও ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নিতে বাকি আছে চার লক্ষ মানুষ। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক জানান, যাঁরা প্রথম দফায় ভ্যাকসিন নিয়েছেন তাঁদের মোবাইল নম্বর আমাদের কাছে রয়েছে। কুপনের পাশাপাশি তাঁদের যাতে এসএমএসও পাঠানো যায় সেটাও ভেবে দেখা হচ্ছে।

পূর্ব বর্ধমানে এখনও পর্যন্ত সাড়ে ছ’লক্ষের ওপর বাসিন্দা ভ্যাকসিন নিয়েছেন। তার মধ্যে চার লক্ষ পুরুষ মহিলা প্রথম ডোজ নিয়েছেন। তাঁদের দ্বিতীয় ডোজ নিতে বাকি রয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথম ডোজ প্রাপকদের বেশিরভাগই বয়স্ক। তাই  দ্বিতীয় ডোজ় দেওয়ার সময় সেই সব বয়স্ক নাগরিকরা যাতে অগ্রাধিকার পান তা  বিশেষভাবে দেখা হবে। জেলায় এখন ৩৫টি কেন্দ্র থেকে ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ চলছে। এখন সাধারণদের কোনও ডোজ় দেওয়া হচ্ছে না। ভ্যাকসিনের অপ্রতুলতার জন্যই এই সিদ্ধান্ত। রাজ্য সরকার ‘সুপার স্প্রেডার’ বলে যাঁদের ঘোষণা করেছেন, তাঁদেরকেই বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়ে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। সেই তালিকায় পরিবহণ কর্মী, হকার, সাংবাদিক, শিক্ষক, আইনজীবী, মুহুরিরা রয়েছেন। ভোটের কাজ করায় শিক্ষকদের অনেকেরই  ভ্যাকসিন নেওয়া হয়ে গিয়েছে। কুড়ি শতাংশ শিক্ষক এখনও ভ্যাকসিন নিতে বাকি রয়েছেন। তাঁদেরও দ্রুত ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
COVID19 Vaccine: রাত জেগে লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন নেই, ভ্যাকসিনের আগে বাড়িতে পৌঁছে যাবে কুপন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল