তবে এ নিয়ে তিনি কিছুই জানে না বলে জানান চিরঞ্জিত। আজ বারাসতে ‘বাংলার গর্ব মমতা’ কর্মসূচিতে এসে তিনি বলেন ‘রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা ভয়ঙ্কর। বিদেশে সিনেমায় এমন বহু অশ্লীল শব্দের ব্যবহার আছে। তবে বাংলায় এই সংস্কৃতি চলে না। বরং তার মত, বাংলায় সাংস্কৃতিক অবক্ষয়ের নজির এটি।’ তবে এই ঘটনার জন্য বিশ্বভারতীর কর্তৃপক্ষকে ক্লিনচিট দেন তিনি। তার মতে, আয়োজকদের আরও দায়িত্বশীল হওয়া দরকার ছিল। তৃনমুল পরিচালিত ছাত্র সংসদের আরও সচেতন হওয়া উচিত ছিল বলেই মন তাঁর।
advertisement
তবে তিনি সমালোচনা করেন এই অশ্লীল গানের শিল্পীর। আইনে এমন মানুষদের সাজা হয় কিনা তা তিনি জানেন না। তবে অশ্লীল ও বিকৃতি ঘটিয়ে যে সেলিব্রিটি হতে চাইছে,তার শাস্তি হওয়া উচিত। তবে তার বিধানৃসভা এলাকাতেও যে সাংস্কৃতিক অবক্ষয় হয়েছে, সেখবর বিধায়কের কাছে না পৌছালেও, ঘটনা স্কুলের শিক্ষকদের গোচরে এসেছে। বারাসত মহাত্মা গান্ধী মেমোরিয়াল হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক এদিন, ‘জানান ঘটনাটির কথা তিনি শুনেছেন। বিদ্যালয় খুললেই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্কুলের একটি সুত্র জানাচ্ছে, গত ৪ মার্চ স্কুলে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য একাদশ শ্রেণীর ছাত্রদের রেজিষ্ট্রেশন করা হচ্ছিল। ফলে ফাঁকা ক্লাসে একাদশ শ্রেণীর ছাত্ররা এই গানটি করেছিল। পরে সেটি ভাইরাল হয়৷