নবম বর্ষে পদার্পণ করেছে নবপল্লির এই পুজো। পৌরাণিক আবহ ও আধুনিক ভাবনার সংমিশ্রণে তৈরি হয়েছে এই মণ্ডপ। উচ্চতা প্রায় ১২০ ফুট, প্রস্থে ১৭০ ফুট। আলো, শব্দ ও শিল্পকর্মের মাধ্যমে জীবন্ত করে তোলা হয়েছে কৃষ্ণের রাজ্য দ্বারকাকে। প্যান্ডেলের ভিতরে তৈরি করা হয়েছে দ্বারকার সাত নগরী। প্রতিটি আলাদা নকশা ও সূক্ষ্ম কারুকাজে সাজানো। কোথাও কৃষ্ণলীলা, কোথাও গোপীদের আরাধনা, আবার কোথাও ধর্মযুদ্ধের দৃশ্য ফুটে উঠেছে শিল্পীর তুলিতে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নীল আলোয় মোড়ানো পুজো মণ্ডপ! ডায়মন্ড হারবারের ‘এই’ কালীপুজো না দেখলে আফসোস, কী চমক রয়েছে জানেন?
সবচেয়ে বড় চমক মণ্ডপের ভিতরে – ১৫ ফুট উচ্চতার দেবীমূর্তি। যার অর্ধেক কালী ও অর্ধেক কৃষ্ণরূপে আবির্ভূত। দর্শনার্থীরা বলছেন, এ যেন ভক্তি ও শক্তির মেলবন্ধনের এক আশ্চর্য রূপ। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, এই রূপের মাধ্যমে তারা বোঝাতে চেয়েছেন, কৃষ্ণের প্রেম ও কালীর তেজ একই শক্তির দুই প্রকাশ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সন্ধ্যা নামতেই বিশেষ আলোকসজ্জায় গোটা মণ্ডপ জুড়ে তৈরি হচ্ছে মায়াবী পরিবেশ। ভিড় সামলাতে প্রশাসন ও ক্লাব কর্তৃপক্ষকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। তবু দর্শনার্থীদের উচ্ছ্বাসে ভাটা নেই। এখনও না দেখে থাকলে, একবার ঘুরে আসতেই পারেন বারাসাতের এই ‘দ্বারকা নগরী’ থেকে।