TRENDING:

Bankura: বাঁকুড়া শহরের ফুসফুস পলাশতলায় একের পর এক গাছ নিধন,  প্রতিবাদে পরিবেশপ্রেমীরা!

Last Updated:

Bankura: ইট, কাঠ, কংক্রিট বাড়তে থাকা এই বাঁকুড়া শহরের পলাশতলাই ছিল শহরের একপ্রান্তে একটুকরো মরুদ্যান। সেই মরুদ্যানেই এবার বসল প্রোমোটারদের থাবা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#বাঁকুড়া: শহরের ফুসফুস পলাশতলায় কেটে ফেলা হল একের পর এক গাছ,  প্রতিবাদে শহরের পরিবেশপ্রেমীরা। চাপে পড়ে তিন জনকে আটক করল পুলিশ প্রোমোটারের থাবায় এবার অস্তিত্বের সংকটে পড়ল বাঁকুড়া শহরের ফুসফুস (Bankura)। প্রকাশ্যে বাঁকুড়া শহর লাগোয়া পলাশতলায় শুরু হয়েছে পলাশ নিধন যজ্ঞ। বিষয়টি জানাজানি হতেই আন্দোলনে নেমেছে বাঁকুড়া শহরের বিভিন্ন পরিবেশপ্রেমী সংগঠন। চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত ওই ঘটনায় অভিযুক্ত তিন জনকে আটক করেছে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ।
বাঁকুড়ায় পলাশ নিধন তুঙ্গে
বাঁকুড়ায় পলাশ নিধন তুঙ্গে
advertisement

আরও পড়ুন : বয়সে ছোট কৃতকর্মে নয়! ২০ বছরের মেয়ের তিন তিনজন প্রেমিক! 'এই' উপায়েই তুমুল আয়

বাঁকুড়া শহরের গন্ধেশ্বরী নদী লাগোয়া বিশাল এলাকা জুড়ে রয়েছে জঙ্গল। এই জঙ্গলে পলাশ গাছের (Tree Cutting In Bankura) আধিক্য থাকায় এই এলাকাকে স্থানীয় ভাবে বলা হয় পলাশতলা (Bankura)। ইট, কাঠ, কংক্রিট বাড়তে থাকা এই বাঁকুড়া শহরের পলাশতলাই ছিল শহরের একপ্রান্তে একটুকরো মরুদ্যান। সেই মরুদ্যানেই এবার বসল প্রোমোটারদের থাবা।

advertisement

বাঁকুড়া শহরের বাইপাস লাগোয়া এই এলাকায় জমির দাম বাড়তে থাকায় বেশ কিছুদিন ধরেই পলাশতলা এলাকার জঙ্গলটির (Tree Cutting In Bankura) উপরে নজর  পড়ে স্থানীয় প্রোমোটারদের। আর তার জেরেই গতকাল থেকে ওই জঙ্গলে শুরু হয়েছে পলাশনিধন (Bankura)। একের পর এক শতাব্দী প্রাচীন পলাশ গাছ ধরাশায়ী হচ্ছে প্রোমোটারদের নির্দেশে। বিষয়টি নজরে আসতেই নড়েচড়ে বসেছে বাঁকুড়া শহরের একাধিক পরিবেশপ্রেমী সংগঠন। তাঁদের অত্যন্ত আবেগের এই পলাশতলাকে কোনভাবেই হারিয়ে যেতে দেবেন না এই দাবি তুলে আজ সকাল থেকে পলাশতলায় বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন পরিবেশপ্রেমী ও স্থানীয়রা।

advertisement

আরও পড়ুন : কালনার পুর প্রধান কে? কাউন্সিলরদের কলকাতায় তলব তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্বের...

চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত তিন ব্যাক্তিকে আটক করে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ (Tree Cutting In Bankura)। ব্যক্তি মালিকানাধীন ওই জমির মালিকপক্ষ জানিয়েছেন শুধুমাত্র জমির বেদখল রুখতে ও মাপঝোক করার জন্যে গাছ কাটা হচ্ছিল। এর পিছনে অন্য কোনও উদ্যেশ্য নেই।  মাপঝোকের কাজ শেষ হয়ে গেলে পুনরায় গাছ লাগিয়ে দেওয়া হবে। বন দফতর জানিয়েছে ওই এলাকায় গাছগুলি কেটে ফেলার জন্য স্থানীয় ভাবে বন দফতরের তরফে অনুমতি নেওয়া হয়নি। অন্য কোনোভাবে ওই গাছ কাটার অনুমতি নেওয়া হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে বন দফতর।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
এই মিষ্টি না থাকলে, লক্ষ টাকার নৈবেদ্যেও অসম্পূর্ণ! কালীপুজোয় 'মাস্ট' কী সেই জিনিস?
আরও দেখুন

মৃত্যুঞ্জয় দাস

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bankura: বাঁকুড়া শহরের ফুসফুস পলাশতলায় একের পর এক গাছ নিধন,  প্রতিবাদে পরিবেশপ্রেমীরা!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল