পাশাপাশি আরও অনেকেই সেই সময় চাষের কাজ করেছিলেন। তখনই শুরু হয় বৃষ্টি এবং বজ্রপাত। হঠাৎ জোর বজ্রপাতের শব্দে মাঠে চাষের কাজ করা সময় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সকলে। পরে অন্য চাষিরা নিজেদের সবাইকে দেখতে পেলেও কৈলাশ দুলেকে দেখতে পাননি। পরে ওই জায়গায় গিয়ে তাকে দেখেন, তিনি বজ্রাঘাতে আহত হয়ে মাঠে পড়ে আছেন।
advertisement
আরও পড়ুন : চন্দননগরের আলোয় ফুটে উঠবে ‘অপারেশন সিঁদুর’, মণ্ডপেও চমক! কোথায় দেখতে পাবেন?
এক চাষি তাকে উদ্ধার করে দ্রুত নিয়ে আসেন স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সারেঙ্গা থানার পুলিশ। বারংবার ঘটছে এই ঘটনা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রশাসনের তরফ থেকে বারবার সর্তকতা জারি করা হচ্ছে। বলে দেওয়া হচ্ছে বজ্রপাত হলে মাঠে না যেতে। তবুও যেন আকস্মিক চাহিদা মেটাতে গিয়ে প্রাণ হারিয়ে ফেলছেন বাঁকুড়ার মানুষ। সচেতনতার অভাব এবং জীবন জীবিকা বাঁচাতে গিয়ে যেন একপ্রকার প্রকৃতির রোষানলে পড়ছেন তারা। তবে কি দু’মুঠো ভাতের জন্য প্রাণের বাজি রাখছেন কৃষকরা?