এই ১৮৬টি স্কুলের প্রতিটির দায়িত্বে রয়েছেন একজন করে মহিলা। অর্থাৎ শিক্ষার আলো ছড়ানোর পাশাপাশি ১৮৬ জন মহিলা পেয়েছেন নিয়মিত রোজগারের সুযোগ। সকালবেলা অফলাইন পদ্ধতিতে চলে পঠনপাঠন, পড়া, লেখা, গুনতি আর জীবনের ছোট ছোট পাঠ। শিশুদের হাত ধরে এগিয়ে যাওয়ার এই কাজটাই তাঁদের নিত্যদিনের লড়াই ও সাফল্য।
advertisement
পড়াশোনার পাশাপাশি আধুনিক সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে অনলাইন মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে বিনামূল্যে স্পোকেন ইংলিশ ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি। এই কর্মযজ্ঞে ইতিমধ্যেই যুক্ত হয়েছে প্রায় ৫০ জন শিশু, যারা মোবাইল স্ক্রিনের ওপার থেকে নতুন স্বপ্ন দেখতে শিখছে। অফলাইন আর অনলাইনের এই মেলবন্ধনই এই উদ্যোগকে করে তুলেছে ডিজিটাল-ফ্রেন্ডলি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
আর্ট অফ লিভিং সংস্থার এই উদ্যোগ শুধু শিক্ষা নয়, কর্মসংস্থানের দিকেও নজর দিয়েছে। বাঁকুড়া জেলার প্রায় ৩০০টি গ্রামকে একসঙ্গে নিয়ে চলা এই প্রকল্পে সিকিউরিটি গার্ডের ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণ শেষে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে চাকরির সুযোগও প্রদান করা হচ্ছে। ছাতনা, সিমলাপাল, বাঁকুড়া ব্লক সহ জেলার বিভিন্ন গ্রামের মানুষ এই উদ্যোগের সাক্ষী। কো-অর্ডিনেটরের কথায়, “এটা কোনও লাভ-ক্ষতির হিসেব নয়। পুরোটাই সেবা।” আর সেই সেবার হাত ধরেই বাঁকুড়ার গ্রামেগঞ্জে আজ বদলে যাচ্ছে ভবিষ্যতের গল্প।





