বাঁকুড়ার বীজ রাজ্য ছাড়াও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যাচ্ছে, যেমন পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, বীরভূম এবং পুরুলিয়া। এছাড়া রাজ্যের বাইরে আসাম, ছত্তিশগড়, উত্তরপ্রদেশ এবং বিহার। ফোর স্টেপ পদ্ধতিতে তৈরি করা হয় বীজ। বাঁকুড়া যেন একটি সিড হাব। বাঁকুড়ার আবহাওয়া চরমভাবাপন্ন। একটি বীজ অঙ্কুরিত হতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। সে কারণে বাঁকুড়ার বীজ যখন উপযুক্ত আবহাওয়া পায় তখন তরতর করে বেড়ে ওঠে।
advertisement
আরও পড়ুন: চিকিৎসাকেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই, ঘরে বসেই এবার মিলবে চিকিৎসা! দারুণ ব্যাপার বাঁকুড়া জুড়ে
বাঁকুড়া জেলায় তৈরি হয়েছে একাধিক বীজ উৎপাদনের ইউনিট। যে সকল সার্টিফাইড এবং টিএল বীজ রয়েছে সেগুলি আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ এবং অঙ্কুরোদগমের পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে পাশ করলে তবেই রফতানি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে আরএনডি অর্থাৎ রিচার্জ এন্ড ডেভেলপমেন্ট উইং। একটি সুস্থ বীজ আগামীদিনের খাদ্যের সংকট মেটাতে পারে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বাঁকুড়া জেলায় বীজ উৎপাদন এবং সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন কর্মশালার আয়োজন করা হয়, যেখানে কৃষকদের বীজ সম্পর্কে জ্ঞান দেওয়া হয়। বাঁকুড় জেলায় কৃষি মেলা এবং বীজ উৎসবের আয়োজন করা হয়, যেখানে বিভিন্ন ধরনের বীজ এবং কৃষি প্রযুক্তি প্রদর্শিত হয় অর্থাৎ বীজ তৈরি নিয়ে যথেষ্ট সিরিয়াস জেলা বাঁকুড়া।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





