এই সমস্ত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের মোটা টাকার বিনিময়ে জাল পরিচয় পত্র বানিয়ে দিত ইকোপার্ক থানার অন্তর্গত ঘুনি পঞ্চায়েতের মহম্মদ জিয়াউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ইকোপার্ক এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল রহড়া থানার পুলিশ।আজ তাকে ব্যারাকপুর আদালতে পাঠানো হবে।
advertisement
অন্যদিকে, শুধুমাত্র গোসাবার পাঠানখালি পঞ্চায়েত থেকেই ৩৫০০ ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র! ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র দিয়ে পাসপোর্ট তৈরির তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য৷ পাঠানখালি পঞ্চায়েত অফিসের এক চুক্তিভিত্তিক কর্মীর হাত ধরেই ইস্যু হয়েছে এই ৩৫০০ ভুয়ো জন্মের শংসাপত্র৷ ভবানীপুর থানার একটি মামলায় ওই কর্মী গৌতম সর্দারকে নিজেদের হেফাজতে নিল কলকাতা পুলিশের সিকিউরিটি কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন৷ ৩৫০০ ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র ইস্যু হল, পঞ্চায়েত প্রধান জানেনই না! কার্যত হতবাক আলিপুর আদালতের বিচারক৷ একটা অফিস থেকে ভুড়ি ভুড়ি জাল নথি তৈরি হচ্ছে, প্রধান অবগত নন কি ভাবে? মন্তব্য বিচারকের কলকাতা পুলিশ সূত্রে দাবি, এক একটি ভুয়ো জন্মের শংসাপত্র তৈরি করার বিনিময়ে গৌতম সর্দার ২০০০-২৫০০ টাকা নিতেন৷ একাধিক এজেন্টের হদিশ মিলেছে, গৌতমকে জেরা করে তাদের কাছে পৌঁছোতে চাইছে কলকাতা পুলিশ…