মৃতের বাবা রঘুনন্দন অধিকারী জানিয়েছেন, ছেলে হঠাৎই বাড়িতে চলে এসেছিল। তারপর থেকে অনেক দিন হল স্কুলে আর যাননি। বাবার দাবি, 'স্কুলে খবর নিয়ে দেখেছি, সেখানে কোনও রকম কোনও গন্ডগোল হয়নি। আসলে সে বাড়িতেই থাকতে চাইছিল। দিন কয়েক যাবত কিছুটা এলোমেলোভাবেই সে ঘোরাঘুরি করছিল। চিকিৎসকদের দেখানোর পরও আচার আচরণে তাঁর কোনও রকম পরিবর্তন হয়নি।'
advertisement
আরও পড়ুন: কান-এর লাল কার্পেটে ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের 'কালাজাদু'! দেখুন ভাইরাল ছবি
রবিবার ভোররাতে কেশবপুর এবং সতীশ সামন্ত রেল স্টেশনের মাঝামাঝি বাসুলিয়া গ্রাম লাগোয়া রেললাইনের ওপরই তাঁর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর মানি ব্যাগে ভোটের কার্ড ছিল। এদিন সকালে রেলওয়ে পুলিশ অমৃত বেড়িয়া গ্রামের ভিলেজ পুলিশ মারফৎ তাঁর বাড়িতে খবর দেয়। ভিলেজ পুলিশ আশিস জানা তাঁর বাড়ির লোকজনকে খবর দেন।
আরও পড়ুন: বোল্ড অ্যান্ড বিউটিফুল! এষার শরীরী বিভঙ্গে কুপোকাত ভক্তরা, দেখুন
হলদিয়া রেলওয়ে জিআরপি পুলিশ স্টেশনের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহটিকে উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায়। খবর পাওয়া মাত্র সুব্রতর বাড়ির লোকজন তাঁর দেহটিকে সনাক্ত করে। কিন্তু এই মৃত্যু কি দুর্ঘটনা নাকি আত্মহত্যা? কোনও ব্যক্তিগত কারণ ছিল কি এমন চরম সিদ্ধান্ত নেওয়ার? সুব্রত অধিকারীর মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন উঠছে অনেক। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।