TRENDING:

Bangla News: এই ছিল-এই নেই, গারুলিয়ায় মাঝরাতে 'গায়েব' ১৫ খানা বাড়ি! আতঙ্কে কাঁপছে এলাকাবাসী

Last Updated:

Bangla News: হুগলি নদীর তীরে এই ঘাটটির নাম কাঙ্গালীঘাট। আর এই গঙ্গার পাড়ে বসবাস বহু মানুষের। বর্ষা আসতেই শুরু হয়েছে গঙ্গার ভাঙন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
অরুণ ঘোষ: মাঝ রাতে গঙ্গার ভাঙনে তলিয়ে গেল ১৫টি বাড়ি। যারা বাকি রয়েছে তারা আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছে। জীবন হাতে নিয়ে বসবাস গঙ্গার পাড়। সামান্য একটু মাথা গোঁজার ও একটু আশ্রয়ের জন্য ঘর বেঁধে ছিল গঙ্গার পারে। সেই গঙ্গায় বিলীন হয়ে যেতে চলেছে গারুলিয়া পৌরসভার আট নম্বর ওয়ার্ডের কাঙ্গালী ঘাট এলাকার মানুষের সবটুকু আশ্রয়।
প্রতীকী চিত্র
প্রতীকী চিত্র
advertisement

হুগলি নদীর তীরে এই ঘাটটির নাম কাঙ্গালীঘাট। আর এই গঙ্গার পাড়ে বসবাস বহু মানুষের। বর্ষা আসতেই শুরু হয়েছে গঙ্গার ভাঙন। তার উপর বাধ সেজেছে আবহাওয়া। নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ার ফলে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। আর তার ফলে গঙ্গার জল বেড়েছে। ভেঙে পড়েছে ১৪ থেকে ১৫টি বাড়ি। মঙ্গলবার মাঝ রাতে হঠাৎ ভেঙে পড়ে তিন চারটি বাড়ি। রাত তখন বারোটা। সেই ঘরেই ঘুমিয়ে ছিল অসুস্থ বৃদ্ধা, শিশু, পরিবারের লোকজন। কোনও রকমে প্রাণে বাঁচে তারা।

advertisement

আরও পড়ুন: কাটল উদ্বেগ! আগের থেকে অনেক সুস্থ, স্থিতিশীল বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য… প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর শারীরিক পরিস্থিতি আশাজনক

সারারাত বাইরে কাটাচ্ছে সকলে, কখন আবার বাকি ঘরগুলো ভেঙে পড়ে। তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় গারুলিয়া পৌরসভায়। পৌরসভা বিষয়টি নিয়ে সঙ্গেসঙ্গে তৎপর হয়। সালবলি পুতে গঙ্গা ভাঙন রোধে চেষ্টা চলছে, ফেলা হচ্ছে প্রচুর বালির বস্তা। কিন্তু তাতেও ভয় কাটছে না এলাকাবাসীদের। সালবুলি দিয়ে বাঁধ করতে গিয়ে নতুন বিপত্তি। ভারী কোনও বস্তু দিয়ে যখন কাঠের উপর মারা হচ্ছে, তার কম্পনে ভেঙে যাচ্ছে বাড়ির দেওয়াল, বড় বড় ফাটল ধরছে।

advertisement

আরও পড়ুন: ‘লোন নিয়েছিলাম, ইন্টারেস্ট সহ ফেরত দিয়েছি,’ বাড়ি কেনা নিয়ে স্পষ্টকথা নুসরতের, তবে এড়িয়ে গেলেন সব প্রশ্নের উত্তর

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা, এসব করতে গিয়ে মিস করেছেন প্রতিমা দর্শন? চিন্তা কীসের!
আরও দেখুন

কী করবে বুঝে উঠতে পারছে না এলাকাবাসীরা। আপাতত তাদের কোনও জায়গায় পুনর্বাসন দেওয়া হোক, এমনটাই দাবি ভেঙে যাওয়া বাড়ির মানুষগুলোর। পৌরসভা আধিকারিকদের জিজ্ঞাসা করা হলে পুরপ্রধান রমেন দাস বলেন, বিষয়টি তিনি ডিএম এবং বিধায়ক তথা সেচ মন্ত্রী পার্থ ভৌমিককে জানিয়েছেন। পৌর প্রধান বলেন, ”বিষয়টির দিকে আমরা নজর রাখছি।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bangla News: এই ছিল-এই নেই, গারুলিয়ায় মাঝরাতে 'গায়েব' ১৫ খানা বাড়ি! আতঙ্কে কাঁপছে এলাকাবাসী
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল