আরও পড়ুনঃ গ্র্যাজুয়েশনের আগেই IIM-এ পড়ার সুযোগ, দ্বাদশ পাশ করলেই খুলছে ম্যানেজমেন্টের দরজা
আগের থেকে এখন বেড়েছে লোকের সংখ্যাও। ছ’দিনের মেলার শেষ দিনগুলোয় রোজ লক্ষাধিক মানুষ আসেন। একাধিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় এখানে। নাগ মেলার ঐতিহ্য এই মেলার প্রধান আর্কষণ। ১৩৮৭ সালে ওই মেলার সূচনা হয়। সেই সময় সাগরে সর্পদষ্ট হয়ে প্রচুর মানুষ মারা যেতেন। সেজন্য নাগ দেবতাকে সন্তুষ্ট করার জন্য মনসাদ্বীপ রামকৃষ্ণ মিশনের মহারাজ স্বামী সিদ্ধিদানন্দ, স্থানীয় চিকিৎসক শুভেন্দু রায়, নাট্যকার সীতানাথ মাইতি-সহ স্থানীয় গ্রামবাসীদের চেষ্টায় এই পুজো শুরু হয়।
advertisement
নদিয়া, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি থেকে প্রচুর দর্শনার্থী মেলায় আসেন। প্রতিবছর মেলায় প্রচুর জন সমাগমের কথা মাথায় রেখে প্রশাসনও সবরকম ব্যবস্থা নিয়ে রাখে। বর্তমানে সরোবর ও তার চারদিককে সুসজ্জিত ভাবে গড়ে তোলা হয়েছে যার ফলে খুশি সকলেই। স্থানীয়রা মেলার আরোও শ্রীবৃদ্ধি চাইছেন। এখানে স্থায়ী পর্যটন কেন্দ্রও গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। এই মেলা পরবর্তী বছরে আরোও সুন্দর হয়ে উঠবে বলে আশা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।





