আরও পড়ুনঃ যদি টানা ৪৫দিন চিনি না খান তবে শরীরের কী হবে জানেন? সুগার তো কমবেই, আরও ২রোগ নির্মূল হবে
এদিকে খাতড়া মহকুমা প্রশাসন সূত্রে খবর প্রতিদিন রাতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখার যজ্ঞ চলে মুকুটমণিপুরে। “লক্ষ্মী দাস” নামক একটি এজেন্সিকে খাতড়া মহকুমা প্রশাসনের তরফ থেকে দেওয়া হয়েছে দায়িত্ব। পর্যটন মরশুম চলাকালীন পা ফেলার জায়গা থাকেনা সেই কারণে সন্ধ্যা সাতটা থেকে আটটার পর শুরু হয় মুকুটমণিপুর পরিষ্কার করার কাজ। খাতড়া মহকুমার মহকুমা শাসক শুভম মৌর্য বলেন, “মুকুটমণিপুর ছোট জায়গা ‘ক্যারিং ক্যাপাসিটি’ কম। সেই কারণে পর্যটন মরশুম চলাকালীন মানুষের বিরাট ভিড় থাকার ফলে আবর্জনা “ভিজিবল” হয়েছে। পা ফেলার জায়গা থাকে না সে কারণে দায়িত্বপ্রাপ্ত এজেন্সির দ্বারা রাত আটটা থেকে নটার পর পরিষ্কার করা হয় মুকুটমণিপুর।”
advertisement
মুকুটমণিপুরে কিছু কিছু পর্যটক পরিবার নিয়ে এসে দিনের বেলা আবর্জনা দেখে যথেষ্ট বিরক্ত হয়েছেন। প্লাস্টিক, চায়ের কাপ এবং খাবারের অবশিষ্টাংশ এবং খাবার থালা চারিদিকে ছড়িয়ে রয়েছে দেখে একটু অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। অপরদিকে খাতড়ামহকুমা প্রশাসনের পক্ষ থেকে চলছে মুকুটমণিপুর পরিষ্কার রাখার প্রচেষ্টা সন্ধ্যে নামার পর।
আরও পড়ুনঃ ঐশ্বর্য নন, জয়া-অমিতাভের বাড়ির এই বৌমাই সকলের চোখের মণি! সুন্দরী অভিনেত্রীর ঝুলিতে একগাদা হিট
এই বিষয়ে খাত়ড়ার মহকুমা শাসক শুভ মৌর্য আরও বলেন যে, “সাধারণ মানুষের কাছে আমার একটি অনুরোধ রয়েছে। যারা মুকুটমণিপুর ঘুরতে আসছেন তাঁরা যদি একটু সচেতন হন তাহলে আমরা হাতে হাত মিলিয়ে মুকুটমণিপুরকে স্বচ্ছ করে তুলতে পারি। প্রশাসনিক দিক থেকে আমরা কোনওরকম কোনও ত্রুটি রাখব না। আমাদের পক্ষ থেকে সচেতনতার মাইকিংও চলছে। এবিষয়ে পরবর্তীকালে আরও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী