আরও পড়ুনঃ রোজ সকালে খালি পেটে খান ঠিক ‘৫টা’ কুমড়োর বীজ! জীবনে এমন পরিবর্তন আসবে, যা ভাবতেও পারবেন না…
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য কীট পতঙ্গ বিদ, আলিপুর রেঞ্জের ডক্টর জয়েন্ট ডিরেক্টর,নিমপীঠ রামকৃষ্ণ আশ্রম কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের প্রধান সহ আরওঅনেকে।দুদিনের এই প্রশিক্ষনে আতমা প্রকল্প আধিকারিক, বিটিএম,কৃষি প্রযুক্তি সহায়ক, কৃষি সম্প্রসারন আধিকারিক গন উপস্থিত ছিলেন।
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় আমন পরবর্তী সময়ে সূর্যমুখী চাষে ভাল লাভবান হতে পারে কৃষকেরা। একসময় এই জেলায় সর্বাধিক সূর্যমুখীর ফলন হতো। পরবর্তীকালে আস্তে আস্তে তা কমে যায়। তাই আমন পরবর্তী সময়ে এই চাষের উৎপাদন প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কতটা অগ্রগতি করা যায় সে বিষয়ে প্রশিক্ষন হয়ে গেল। এমনকী সূর্যমুখী চাষের বাগানে গিয়েও হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। আগামী দিনে এই সব প্রশিক্ষণরত আধিকারিকগনের হাত ধরে কৃষকরা সূর্যমুখী চাষে দূর্দান্ত সাফল্য আনবে।আবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা সূর্যমুখী চাষে নিজের জায়গা ফিরে পাবে বলে মনে করেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা।
সুমন সাহা