ক্রিসমাস ইভ পালনে টানা নয়দিন ধরে সন্ধায় বিশেষ প্রার্থনা হয় এই চার্চে। খ্রীস্ট ধর্মের মানুষরা বিশ্বাস করেন মধ্যরাতে মাদার মেরি প্রভু যীশুর জন্ম দিয়েছিলেন।তাই রাত বারোটায় 'মিড নাইট মাস' এ বহু মানুষ প্রার্থনা কক্ষে জমায়েত হয়ে বিশেষ প্রার্থনার মাধ্যমে যীশুর আগমনকে স্বাগত জানান।
দর্শনার্থীর চাপে দুর্ঘটনা এড়াতে ব্যান্ডেল চার্চ কর্তৃপক্ষ বড়দিন ও ১লা জানুয়ারী গির্জায় প্রবেশ বন্ধ রাখে।
advertisement
তবে দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে মাঠে ঢোকার প্রবেশদ্বার।যেখানে তৈরী হয়েছে গোশালা।বিভিন্ন মডেলের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে যীশুর জীবন কাহিনী ।
১৫৯৯ সালে হুগলী নদীর পশ্চীম পারে সপ্তগ্রাম বন্দরে বাণিজ্য করতে এসে ব্যান্ডেল চার্চের গোড়াপত্তন করে পর্তুগীজরা।মৌর্যদের আক্রমণে চার্চ ধ্বংস হয়ে যায় ১৬৩২ সালে। ১৬৬০ সালে পুনরায় নতুন করে তৈরী হয় গির্জা। ক্রিশমাস এখন সারা বিশ্বের উৎসব তাই ৪০০ বছরেরও প্রাচীন ব্যান্ডেল চার্চ আজও সবধর্মের মানুষের কাছে সমানভাবে আকর্ষনীয়।