পাউরুটি, কেক, প্যাটিস, বিস্কুট সহ সমস্ত কিছু উৎপাদিত হবে সেখানে। প্রথমে কম পরিমাণে খাদ্য সামগ্রী উৎপাদন করে পরীক্ষামূলক ভাবে এই বেকারির কাজ দেখে নেওয়া হয়। এরপর পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন : এ যেন জীবন্ত লক্ষ্মীর আরাধনা! মেয়েকে দেবীরূপে পুজো করলেন মা! শ্বশুর পুজো করেছিলেন বৌমার
advertisement
এই বেকারি হওয়ার ফলে সাধারণ মানুষজন খুবই উপকৃত হবেন। তাঁরা এখানে কাজ পাবেন। এছাড়াও অন্যান্য খাদ্যসামগ্রী সুলভে পাবেন। প্রথম ধাপে সাগর দ্বীপের প্রায় ৫০ জন মহিলা এই বেকারিতে কাজ শুরু করেছেন। পরে আরও মহিলাদের এখানে নিয়োগ করা হবে।
আরও পড়ুন : মুড়ি ব্যবসার শ্রীবৃদ্ধি চেয়ে পুজো শুরু! ধনদেবীর কৃপায় আজ রাইসমিলের মালিক! দু’ভাইয়ের পুজোর কাহিনী অবাক করবে
এই বেকারি তৈরি নিয়ে আশাবাদী উদ্যোক্তারা। এ নিয়ে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে অংশুমান দাস জানিয়েছেন, ইউরোপের দু’টি দেশ জার্মানি ও নেদারল্যান্ডস এই প্রকল্পের জন্য অর্থ সাহায্য করলেও এখান থেকে যে অর্থ পাওয়া যাবে তা ব্যায় করা হবে স্থানীয় মানুষজনের জীবনধারণের মান উন্নত করার জন্য।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই প্রকল্প সাগরদ্বীপের বেকারি শিল্পে বিপ্লব আনবে বলে মনে করছেন সকলেই। এই প্রকল্পে কাজ পাওয়া এক কর্মী সম্পা দাস জানিয়েছেন, প্রকল্পে তাঁর মত অনেক মহিলা কাজ পেয়েছেন। সকলেই নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবেন এবার। পরে আরও অনেক মহিলা নেওয়া হবে। যার ফলে তাঁরা খুবই খুশি। এই বেকারি কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি বেকারি শিল্পেও বিপ্লব ঘটাবে প্রত্যন্ত এই দ্বীপে।