সেই রকমই চিত্র ধরা পড়ল নদিয়ার রানাঘাট স্টেশনে। তার হাতের পেন্সিলের ছোঁয়ায় উঠে আসছে এক এক রকমের ছবি। তারই হাতের পেন্সিলের ছোঁয়ায় কখনও একজন মানুষকে জীবন্ত করে তুলছে। তার ড্রইং সিটে একের পর এক ছবিতে দেখা যাচ্ছে একজন মানুষ কিভাবে চলছে বা কিভাবে হাঁটছে বা কিভাবে বসে আছে সেই চিত্রই ফুটিয়ে তুলছে নিজের ক্যানভাসে বছর একুশের বিজয় পাল।
advertisement
শিল্পী বিজয় পালের বাড়ি নদিয়ার পায়রাডাঙ্গার বৈদ্যপুরে। বাবা পেশায় কৃষক। তার বাবার নাম ভজন পাল মা রিনা পাল। বড়ই অভাবের সংসার তাদের। তার স্বপ্ন সে একদিন বড় ছবি আঁকার স্কুল তৈরি করবে সে। আঁকার স্কুল করেই সে সংসারকে চালাবে এবং বাবা ও মা কে সাহায্য করবে।
রানাঘাটের পথ চলতি মানুষেরা এবং ট্রেনের নিত্যযাত্রীরা অনেকেই যাওয়া আসার সময় দেখতে পান বিজয়কে। তাদের মধ্যে অনেকেই কর্ম ব্যস্ততার জীবনের মধ্যেও খানিকক্ষণ সময় বের করে বিজয়ের আঁকা ছবি মুগ্ধ হয়ে দেখতে থাকেন। আর এটিই শিল্পীর সার্থকতা বলে জানায় বিজয়!
Mainak Debnath