এই দুই খাল পশ্চিম মেদিনীপুরের শিলাবতী নদীতে মেশে। শীলাবতীর জল বাড়ায় এই দুই খালের জল ফুঁসে উঠেছে। এর ফলে যাতায়াতে দুর্ভোগের পাশাপাশি তিলচাষ ও সব্জি চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চাষিরা জমিতে তিল কেটে রেখেছিলেন ঘরে তুলে নিয়ে যাওয়ার জন। সেইসব তিল জলের তোড়ে ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিভিসি জল ছাড়তেই স্রোতে ভেসে গেল কী? মাথায় হাত এলাকাবাসীর
advertisement
এদিকে আরামবাগের উপর দিয়ে যাওয়া দ্বারকেশ্বর নদের জলস্তর বাড়ায় মাইকিং শুরু করল আরামবাগ পুরসভা। নদীর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া দ্বারকেশ্বর নদের উপর বিভিন্ন জায়গায় বাঁশের সেতু আগেভাগে খুলে নেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। লাগাতার বৃষ্টির যেভাবে নদীর জল বেড়েছে তাতে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন জেলার চাষীরা।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
বিশেষ করে এই সময় আরামবাগ এলাকায় প্রচুর পরিমাণে তিল চাষ হয়। সেই তিল কেটে মাঠে রাখা ছিল কিন্তু জলের স্রোতে সব তিল ভাসিয়ে নিয়ে চলে গেছে। বেশ কিছু কৃষক তাদের মাঠ থেকে তিল কাটার সময়তেই এমন প্রবল বর্ষা এবং বন্যা এসেছে। যার ফলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে তিল চাষিরা।
রাহী হালদার