বেশ কিছু তথ্য আরও প্রয়োজন কারণ, অনুব্রত মণ্ডলকে সাতদিন হেফাজতে পাওয়া গেলেও প্রথম দিন ছয় দিন কোনও উত্তর দেননি বলে জানানো হয় এজলাসে। আরও বলা হয় প্রথম ছয় দিন অনুব্রত মণ্ডল মুখ না খুললেও মঙ্গলবার জিজ্ঞাসাবাদে বেশ কিছু তথ্য দিয়েছেন। আদালত কক্ষে দুবরাজপুর থানার তরফে তদন্তকারী অফিসার বলেন, অভিযোগপত্রে লেখা আছে নিরাপত্তারক্ষীর সামনে মারধর হয়েছে, সেই নিরাপত্তারক্ষী কে বা কারা? যারা থাকতেন তারাই না ব্যাক্তিগত নিরপত্তারক্ষী তা জানার জন্য পুলিশ হেফাজতে প্রয়োজন আছে।
advertisement
আরও পড়ুন: জিটিএ-র পরে এবার বিনয় তামাঙদের দখলে দার্জিলিং পুরবোর্ডও! সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে হামরো পার্টি
সরকারি আইনজীবী বলেন, আরও দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিন। অনুব্রত মণ্ডলের তরফে আইনজীবী বলেন, ''সব দিক বিচার করে জামিনের আবেদন করছি।'' এই বক্তব্য শুনে বীরভূমের সরকারি আইনজীবী বলেন, ভারতীয় দন্ডবিধির ৩০৭ অর্থাৎ খুনের চেষ্টার মত ধারা তাই জামিনের বিরোধিতা করছি। দুবরাজপুর আদালত দু'পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে অনুব্রত মণ্ডলের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করে।
আরও পড়ুন: দুর্নীতির ভুরিভুরি অভিযোগ, নতুন বছরে বদলাচ্ছে নিয়ম, ১০০ দিনের কাজে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের
অনুব্রত মণ্ডলের জামিন মঞ্জুর হতেই দুবরাজপুর আদালত থেকে আসানসোল জেলে নিয়ে আসা হয়। জামিনের পরে সেই প্রসঙ্গে কিছু কথা জানতে চাইলে অনুব্রত মণ্ডল বলেন, ''ভাল লাগছে।''