পঞ্চায়েতে মনোনয়ন পর্ব মিটে যাওয়ার পর দেখা যায়, অনুব্রতের জেলায় ত্রিস্তর পঞ্চায়েতে হাজারেরও বেশি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছে তৃণমূল। তবে গত বার অনুব্রতের এলাকায় থাকাকালীন বীরভূমে তৃণমূলের যে জয়ের ধারা দেখা গিয়েছিল তার কিছুটা আগেই থেমেছে এ বারের আসনসংখ্যা।
গত বার, অর্থাৎ ২০১৮ সালে বীরভূম জেলা পরিষদে আসন ছিল ৪২টি। সব ক’টি আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিল তৃণমূল। ওই বছরই পঞ্চায়েত সমিতিতে প্রায় সব আসনই দখল করে শাসকদল। বিরোধীদের মতে, গত বারের নির্বাচনে বীরভূমে প্রায় ৯৩ শতাংশ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিল তৃণমূল।
advertisement
আরও পড়ুন: আচমকা ‘শ্যুটআউট’! পুরুলিয়ায় খুন তৃণমূল নেতা! গুলিতে জখম দেহরক্ষীও
প্রসঙ্গত, এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের বার্তা দিয়েছিলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: ‘৮০০ কোম্পানি দিয়ে কিছু হবে না…!’ পঞ্চায়েতে ‘বাহিনী’ নিয়ে বিরাট ‘দাবি’ শুভেন্দু অধিকারীর
তবে তার পরেও রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর্ব ঘিরে অশান্তি দেখা গিয়েছে। কোথাও ঘটেছে মৃত্যুও। কিন্তু হিংসার ছাপ তুলনামূলক ভাবে অনেক কম তৃণমূলের বীরভূম দুর্গে। যদিও সেখানেও মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীরা। রাজ্যের শাসকদল অবশ্য তা মানতে নারাজ।