আরও পড়ুন: সাইকেলে অসম থেকে দিল্লি পাড়ি এনসিসি-র ১৫ মহিলা অভিযাত্রীর
ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে যুদ্ধ ও ফ্যাসিবাদ বিরোধীতার বার্তা দিতে নাটক, গান, আবৃত্তি, কবিতা, চিত্র প্রদর্শনী ও সিনেমার মত মৌলিক শিল্পকর্মকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে এক অভিনব প্রতিবাদের আয়োজন হয়েছে পঞ্চবনে। ২০২২ সালের ২৫ ডিসেম্বর পঞ্চবনের উদ্যোগে খাপছাড়া প্রাঙ্গনে শুরু হয় প্রত্যেক শনিবারের নাটক। পশ্চিমবঙ্গ, বাংলাদেশ ও অন্যান্য রাজ্যের নাট্যদলগুলির উপাস্থপনায় ১ বছরের মাথায় ১০০ টি নাটক উপাস্থপনার কৃতিত্ব অর্জন করে এই সংগঠন।
advertisement
এবারের নাট্য উৎসবে অংশগ্রহণ করতে আসা বাংলাদেশের “অঙ্কুর” নাট্য দলের কর্নধর নাসিমুদ্দিন জুলিয়াস বলেন, ‘অভিনব এই উদ্যোগ। আর্ট অ্যান্ড কালচারের মধ্য দিয়ে যুদ্ধ ও ফ্যাসিবাদ বিরোধীতার যে আয়োজন হয়েছে তাতে আমরা অভিভূত। আমরা দেশে ফিরে এই রকম আয়োজন করব এবং ভারতীয় শিল্পীদেরও আমন্ত্রন জানাব।’
বাংলাদেশের আরেকটি নাট্যদল থিয়েটার সার্কেল যারা “ভাটির টানে” নামক নাটকের মাধ্যমে শাহ আব্দুল করিমের জীবন তুলে ধরেন। ভারতের বিখ্যাত চিত্র ও নাটকের পরিচালক শঙ্খ ঘোষ পঞ্চবনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান ও অন্যন্যদেরকেও সভ্যাতার এই সঙ্কটের সময় এগিয়ে এসে এই ধরনের উদ্যোগে সামিল হতে বলেন।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
পঞ্চবনের কর্ণধর তাপস মল্লিক বলেন, নাটক সমস্ত শিল্প কর্মের তিলোত্তমা রূপ, সব ধরনের শিল্প মাধ্যমের সমাহার নাটক। নাটক দিয়ে খুব সহজে মানুষের কাছে বার্তা পৌঁছনো যায়। তাই আমরা বর্ষ শেষে নাটককেই যুদ্ধ ও ফ্যাসিবাদ বিরধীতার মুখ্য হাতিয়ার হিসেবে তুলে ধরেছি।
সৌভিক রায়