TRENDING:

আমফানের জের, গলসিতে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল আস্ত বাড়ি!

Last Updated:

ভেঙে পড়া ওই বাড়ির বাসিন্দা ও প্রতিবেশীরা জানান, গত বুধবার আমফানের ঝড়ে বাড়ির ভিত নড়ে যায়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#বর্ধমান: আমফানের ক্ষতির প্রভাব এখনও অব্যাহত। আমফানের ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল অনেক কিছুই। মঙ্গলবার হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল আস্ত একটা বাড়ি। পূর্ব বর্ধমানের খেতুড়া গ্রামে এদিন সকালে আচমকা ভেঙে পড়ে বাড়িটি। আর তার নিচে চাপা পড়ল বাড়ির যাবতীয় আসবাবপত্র। চাপা পড়েছে সাইকেল ও প্রতিবেশীদের রাখা দুটি মোটর বাইক। অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বাড়ির মালিক।
advertisement

ভেঙে পড়া ওই বাড়ির বাসিন্দা ও প্রতিবেশীরা জানান, গত বুধবার  আমফানের ঝড়ে বাড়ির ভিত নড়ে যায়।  তারপর থেকে অন্যত্র থাকার জন্য বাসা খুঁজছিলেন বাড়ির মালিক সাকিলা সেখ। শেষ পর্যন্ত বিকল্প বাসস্থানের খোঁজও মেলে। এরপর আজ সকালে হঠাৎই ওই বাড়িটি ভেঙে পড়ায় শোকে ভেঙে পড়েছেন তিনি। বিধবা সাকিলা সেখ বাড়ির আর্থিক অবস্থা খারাপ থাকার জন্য দুই  ছেলেকেই বাইরের রাজ্যে কাজে পাঠিয়েছেন। লকডাউনে তারাও বাইরের রাজ্যে  আটকে। এখন কি করে একা হাতে সব সামলাবেন তা ভেবে উঠতে পারছেন না তিনি। প্রশাসনের কাছে সাহায্যের আবেদন জানাবেন তিনি।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
১৭ রাজ্য পাড়ি দিয়ে শান্তির বার্তা — স্কুটিতে একা অভিযানে বর্ধমানের শিক্ষিকা
আরও দেখুন

আমফানে কৃষির ক্ষয়ক্ষতি পর্যালোচনা করতে এদিন বর্ধমানে আসেন রাজ্যের কৃষি মন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্ব বর্ধমান ছাড়াও পশ্চিম বর্ধমান হুগলি ও বীরভূম জেলার প্রশাসনিক আধিকারিকরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বর্ধমান সার্কিট হাউসে চার জেলার আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেন তিনি। কোন ক্ষেত্রে কতটা ক্ষতি হয়েছে তার বিস্তারিত খোঁজ খবর নেন। পূর্ব বর্ধমান জেলায় সব মিলিয়ে পাঁচশো সত্তর কোটি টাকার ফসল নষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে তিল, পাট, সবজি চাষের। কৃষি মন্ত্রী জানান, কৃষিতে ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত রিপোর্ট মুখ্যমন্ত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হবে। কৃষকরা যাতে এই পরিস্থিতি দ্রুত কাটিয়ে উঠতে পারে সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা নিচ্ছে সরকার

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
আমফানের জের, গলসিতে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল আস্ত বাড়ি!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল