চুঁচুড়া পৌরপ্রধান অমিত রায় জানিয়েছেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে হুগলি নদীতীরে একটি আকর্ষণীয় ও বৈচিত্র্যময় পরিবেশ গড়ে উঠবে, যা সাধারণ মানুষের বিনোদনের পাশাপাশি জীবিকা নির্বাহের সুযোগও তৈরি করবে। তিনি বলেন, জেলার তিনটি জায়গায় এই ধরনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে চুঁচুড়া অন্যতম।
আরও পড়ুন: এটাই হবে শেষ ঢ্যাঁড়স তুলতে যাওয়া, বুঝতেই পারেন নি চাষি! মাঝপথেই ঘটে গেল মর্মান্তিক ঘটনা
advertisement
চুঁচুড়া ফেরিঘাটে বিপরীত দিকে রয়েছে নৈহাটি ফেরিঘাট। এখন এই দুই ফেরিঘাট বড় মা ফেরিঘাট নাম পেয়েছে। চুঁচুড়া থেকে নৈহাটি, নৈহাটি থেকে চুঁচুড়া প্রতিদিন বহু মানুষ পারাপার করেন। এছাড়া হুগলি সদর শহর চুঁচুড়ায় প্রতিদিন অনেক মানুষ আসেন। তাদের জন্য এই পর্যটন কেন্দ্র নতুন ঠিকানা হতে পারে বলে মনে করছেন পুরো কর্তারা। জলপথ পরিবহন দফতর থেকে এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ইঞ্জিনিয়াররা এসে দেখে গেছেন খুব শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ইতিমধ্যেই সুডার পক্ষ থেকে এক প্রতিনিধি দল চুঁচুড়া ফেরিঘাট পরিদর্শন করে। পুরসভার স্বাস্থ্য দপ্তরের পুরো পারিষদ জয়দেব অধিকারী জানান, পর্যটনকে ঘিরে অনেক দোকান পাট হবে। অনেক মানুষ আসবেন। তাই কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কি হবে তা দেখতে সুডার প্রতিনিধির পরিদর্শন করেন।
রাহী হালদার