অন্যদিকে, পাহাড়কোলের দোকানগুলিও সাজিয়ে তুলছেন উদ্যোক্তারা। পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে নতুনত্ব আনছেন ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের আশা, প্রতিবছরের মতো এ বছরও হাজার হাজার পর্যটকে মুখরিত হবে শুশুনিয়া পাহাড়। শীতের ছুটিতে ঘুরতে আসা ভ্রমণপিপাসুদের জন্য প্রস্তুত শুশুনিয়া।

আরও পড়ুনঃ পুরুলিয়ায় চাঁদের হাট! নামিদামি সাহিত্যিক ও শিল্পীদের সমাগমে জমজমাট সাহিত্য সভা, ছৌ-ঝুমুরে মেতে উঠল বনপুলক, দেখুন

advertisement

প্রকৃতি, ইতিহাস আর সৌন্দর্যের মিলনে এই মনোরম পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটকদের স্বাগত জানাচ্ছেন শুশুনিয়া পাহাড়তলীর মানুষজন থেকে ব্যবসায়ীরা। শিল্পীর তুলিতে রয়েছে সতর্কবার্তা, শুশুনিয়া পাহাড়ের কোলে প্লাস্টিক আবর্জনা না ফেলা, পিকনিক করতে এসে যত্রতত্র ময়লা না ফেলা। এছাড়াও নিষেধ করা হয়েছে গাছের গায়ে লিফলেট কিংবা বিলবোর্ড না লাগানো, শুশুনিয়া পাহাড় চত্বরে দাহ্য বস্তু ব্যবহার না করা, পাহাড়ে আগুন না লাগানো থেকে শুরু করে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ শারীরিক সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও অদম্য আত্মবিশ্বাস! চন্দ্রকোনার নেপাল গোটা গ্রামের ভরসা, পথ দেখাচ্ছেন অন্যদের

পর্যটন মরশুম ঢুকে পড়েছে শুশুনিয়ায়। এবার শীত একটু পড়তেই আর রোদ একটু চড়তেই পর্যটকের ভিড় দেখা যাচ্ছে। সেই কারণে ঢেলে সাজানো হচ্ছে বাগান। রং করা হচ্ছে কটেজ গুলিতে।

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

advertisement

পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে, বাচ্চাদের পার্কের সরঞ্জাম। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শুশুনিয়া ইকোপার্ক থেকে পাহাড় মন্দির ও ঝর্না। আসলেই মনে হবে ঢুকেছেন অন্য এক পৃথিবীতে। বাঁকুড়ার এই জায়গার আমেজ আপনাকে বাড়ি যেতে দেবে না।