স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই ধাপে ধাপে এই জমিতে দখলদারিত্ব বাড়ছে। কেউ বা কারা রাতের বেলায় নির্মাণসামগ্রী এনে রাখছে, তৈরি করছে অস্থায়ী কাঠামো। অথচ এতদিন প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ করেনি। জমি দখলকারীরা প্রশাসনিক নিষ্ক্রিয়তাকে হাতিয়ার করেই এগিয়ে চলেছে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।
এই ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, সরকারি জমিতে বেআইনি দখলদারি হলে একদিন সেই জমিই আর জনগণের কাজে ব্যবহার করা যাবে না। “আজ যদি এই জমিতে ক্লাব, খেলার মাঠ বা স্বাস্থ্যকেন্দ্র গড়ে ওঠে, তাহলে উপকৃত হবেন সাধারণ মানুষ। অথচ, দখলদাররা ব্যক্তিগত স্বার্থে সব দখল করে নিচ্ছে,” বলছেন এক স্থানীয় বাসিন্দা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ IND vs ENG: এমন রেকর্ড কোনও দল চায় না! সেটাই ওভালে করল ভারতীয় দল
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার না করে, বিষয়টি স্বীকার করেছেন রাজপুর সোনারপুর পুরসভার চেয়ারম্যান পল্লব কুমার দাস। তিনি জানান, “আমরা খবর পেয়েই ব্যবস্থা নিচ্ছি। খুব দ্রুত দখলদারদের উচ্ছেদ করা হবে এবং জমি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হবে।” তবে এখন প্রশ্ন—যখন মুখ্যমন্ত্রী বারবার জমি দখলের বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা দিচ্ছেন, তখন সেই নির্দেশ মানা হচ্ছে না কেন? নজরদারির ঘাটতিতেই কি এমন ঘটনা? উত্তরের অপেক্ষায় গোটা এলাকা।
সুমন সাহা