TRENDING:

স্কুলের সামনে দোকান, ফোটোকপির মেশিনে একের পর এক মদের বোতল

Last Updated:

ভাঙড়ের কচুয়া হাইস্কুলের পাশে দেবাশিস রায়ের দোকানে মঙ্গলবার অভিযান চালায় কাশীপুর থানা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#ভাঙড়: স্কুলের সামনেই মদের কারবার। মুদির দোকানের আড়ালে চলছে দেশি-বিদেশি মদের কারবার। ভাঙড়ের কচুয়াতে কাশীপুর থানার অভিযানে ধৃত দোকানদার। দোকান-বাড়ি থেকে উদ্ধার দেশি-বিদেশি মদের বোতল।
advertisement

দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে কচুয়া হাইস্কুলের পাশেই মুদির দোকান। তারই ফটোকপি মেশিন থেকে উদ্ধার হল মদের বোতল। শুধু দোকানের ফটোকপি মেশিন নয়, বাড়ির সিঁড়ি, রান্নাঘরের ফ্রিজ সব জায়গা থেকেই বেরিয়ে এল একের পর এক বোতল। ভাঙড়ের কচুয়া হাইস্কুলের পাশে দেবাশিস রায়ের দোকানে মঙ্গলবার অভিযান চালায় কাশীপুর থানা।

সিসি ক‍্যামেরায় পুলিশ আসছে দেখে পালানোর চেষ্টা করে দেবাশিস। ছাদ থেকে লাফ দিয়ে নামে বাগানেও। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। পুলিশ রীতিমত তাড়া করে ধরে ফেলে তাঁকে। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, দেবাশিসের বাবা গোপাল রায়ের মুদির দোকানের আড়ালে চলছে এই মদের কারবার। দেবাশিসের মায়ের অবশ‍্য দাবি, অনেকেই এভাবে কারবার চালালেও তাদের ধরছে না পুলিশ।

advertisement

দেবাশিসের আবার দাবি, বাড়িতে বিদেশি মদ মজুত থাকলেও কারবার বন্ধ ৬ মাসের বেশি। চালতাবেড়িয়া পঞ্চায়েতের অফিসের সামনেই দেবাশিসের এই বেআইনি মদের কারবার। তবে চালতাবেড়িয়া পঞ্চায়েতের প্রধানের দাবি, তিনি নাকি এবিষয়ে কিছুই জানতেন না।

স্কুলের সামনে বেআইনি মদের কারবার বন্ধ হওয়ায় খুশি কচুয়া হাইস্কুলের শিক্ষকরাও। আর কোথায় কোথায় এভাবে বেআইনি মদের কারবার চলছে, তার খোঁজে কাশীপুর থানার সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করবে চালতাবেড়িয়া পঞ্চায়েত।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শীতের মরশুম এলেই গৃহবধূদের উপরি রোজগার! সংসার সামলে ছুটছেন মোয়ার দোকানে
আরও দেখুন

Click here to add News18 as your preferred news source on Google.
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
স্কুলের সামনে দোকান, ফোটোকপির মেশিনে একের পর এক মদের বোতল