রবিবার ভরসন্ধেয় সোনারপুর থানা সংলগ্ন সোনার দোকানে দুঃসাহসিক ডাকাতি। বাধা দেওয়ায় নিহত দোকান মালিক দীপক দেবনাথ। আহত আরও তিনজন। লুঠের পর জনবহুল এলাকা দিয়ে বোমা ও গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালায় দুষ্কৃতীরা। রেল লাইনে বোমা রেখে যাওয়ায়, বেশ কিছুক্ষণ বন্ধ ছিল ক্যানিং লাইনের ট্রেন চলাচল। রাতভর এই আতঙ্কের পর সকাল হতেই ক্ষোভে ফেটে পড়ে সোনারপুর।
advertisement
নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগে দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। শুরু হয় থানা ও পুলিশকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি। চলে রাস্তা অবরোধ। সোনারপুর স্টেশনে রেল অবরোধ করেন স্থানীয়রা। প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার ট্রেন চলাচল।
সোনার দোকানে ঢুকে এভাবে ডাকাতি ও খুনের ঘটনায় আতঙ্কিত সোনারপুরের ব্যবসায়ীরাও। দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে এদিন পথে নেমে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।
ডাকাতি, খুন। কোথায় নিরাপত্তা? দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা ভেঙে তিনটি পুলিশ জেলা করার পরেও এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।