প্রতিবেশীদের দাবি মেনে অশোকনগর থানার পুলিশের তরফ থেকে তার পরিবারকে ১৪ দিন বাড়ি থেকে না বেরোনোর পরামর্শ দেওয়া হয় । তার অভিযোগ প্রতিবেশীরা তার বাড়িকে করোনা বাড়ি বলে ডাকা শুরু করেছে। বাড়িতে রোগী বয়া আ্যম্বুলেন্স টাকেও প্রতিবেশীরা রাখতে দিতে চায় না। এখানেই শেষ নয়। এর পরে তার বাচ্চাকে পড়ানোর যে দিদিমণি তাকে বাড়িতে না আসার হুমকি দেয় পাড়ার লোকেরা। এমনকি সবসময় বাড়ির সামনে থেকে যারা যাচ্ছে তারা সব সময় অ্যাম্বুলেন্সের দিকে তাকিয়ে কটাক্ষ করছে । জীবনবাবুর দাবি যিনি মারা গিয়েছেন তিনি আগেই অসুস্থ ছিলেন । তিনি করোনায় মারা যাননি বলে চিকিৎসক সার্টিফিকেট লিখেছেন । তার পরেও তাকে এভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে এবং একঘরে করে রাখা হয়েছে। যদিও আজ সাংবাদিকদের সামনেই ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃনমূল নেতা অসিত দে ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাদের আশ্বস্ত করেন কোন রকম অসুবিধা হলে তিনি পাশে আছেন। অন্যদিকে পাড়ার লোকদের বক্তব্য তারা ওই চালকের বিরুদ্ধে কোনও কথা বলেননি। যদিও আতঙ্কের মধ্যে একমাত্র সন্তান এবং স্ত্রীকে নিয়ে দিন কাটছে জীবনবাবুর। তার পাল্টা প্রশ্ন এমন হলে এরপর আর কোনও চালক আশঙ্কাজনক রোগীদের বহন করতে রাজি হবেন কি!
advertisement
RAJARSHI ROY